বহু প্রচেষ্টার পর পারিবারিক সম্পত্তি বিভাজনে শরিকি সহমত। ব্যবসা, পেশা ও ধর্মকর্মে শুভ সময়। ... বিশদ
যে কোনও কারণেই হোক ঘাটাল লোকসভা এলাকায় এবার ফ্লেক্স ও ফেস্টুনের মাধ্যমে কোনও দলকেই সেভাবে প্রচার করতে দেখা যাচ্ছে না। বাড়ির মালিকদের অনুমতি না মেলায় তুলনামূলকভাবে রাজনৈতিক দলগুলির দেওয়াল লিখনের সংখ্যাও কম। দাসপুরের তৃণমূল বিধায়ক মমতা ভুঁইয়া বলেন, এক সময় দেওয়াল লিখন দেখেই সাধারণ মানুষ প্রার্থীদের নাম জানতে পারতেন। এখন পরিস্থিতি বদলেছে। দল প্রার্থীর নাম ঘোষণা করার সঙ্গে সঙ্গেই সামাজিক মাধ্যমে ভোটার ও কর্মীদের কাছ পর্যন্ত প্রার্থীর কুষ্ঠি-ঠিকুজি পৌঁছে যাচ্ছে। তাছাড়া বর্তমানে মানুষ অনেকটাই সচেতনও। দেওয়াল লিখন, ফ্লেক্স, ব্যানার খুব একটা পছন্দও করেন না। সেজন্যই দেবের প্রচারে নতুন মাত্রা দেওয়ার চেষ্টা করা হয়েছে।
তৃণমূল শুধু রাস্তার পাশে দেবের কাট-আউটই বসাচ্ছে না। হোর্ডিংও লাগানো হচ্ছে। তৃণণূলের ঘাটাল সাংগঠনিক জেলার সম্পাদক বিকাশ কর বলেন, দেওয়াল লিখন শুধু সামনে থেকে দেখা যায়। আর হোর্ডিং হলে গাড়িতে করে যাতায়াতের সময় অনেক মানুষের চোখে পড়বে। অনেক দূর থেকেও দেখা যাবে।