পঠন-পাঠনে আগ্রহ বাড়লেও মন চঞ্চল থাকবে। কোনও হিতৈষী দ্বারা উপকৃত হবার সম্ভাবনা। ব্যবসায় যুক্ত হলে ... বিশদ
এদিকে আক্রান্তের সংখ্যা ক্রমাগত বৃদ্ধি পাওয়ায় কন্টেইনমেন্ট এলাকায় এদিন বিকেল ৫টা থেকে ফের কড়া লকডাউন শুরু হলেও বাসিন্দাদের মধ্যে সচেতনতার লেশমাত্র নেই। লালবাগ, কান্দি ও জঙ্গিপুর মহকুমাজুড়ে দূরত্ব বিধির বালাই নেই। অনেকেই মাস্ক ব্যবহার করছেন না। আবার অনেকে ব্যবহার করলেও বেশিরভাগ সময় মুখের নীচে বা গলায় নামিয়ে রাখছেন। বাজার, রাস্তাঘাট, ব্যাঙ্ক, সরকারি ও বেসরকারি অফিসে গাদাগাদি ভিড় হচ্ছে। মুর্শিদাবাদ, জিয়াগঞ্জ, নবগ্রাম, ভগবানগোলা, লালগোলা শহরের বাজারগুলিতে ক্রেতা বা বিক্রেতা কারও মুখে মাস্ক থাকছে না। সাধারণ মানুষের গাছাড়া মনোভাবে সিঁদুরে মেঘ দেখছেন চিকিৎসক সহ অনেকেই। জেলার এক চিকিৎসক বলেন, করোনাকে হারাতে গেলে স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলতেই হবে। বাইরে বেরলেই মাস্ক পরতে হবে। নিয়মিত স্যানিটাইজার ও সাবান ব্যবহার করতে হবে। তা না করলে বিপদ বাড়বে। পুলিস জানিয়েছে, নজরদারি চলছে। সবার আগে বাসিন্দাদের সচেতন হতে হবে।