পড়ে গিয়ে বা পথ দুর্ঘটনায় আঘাতপ্রাপ্তির যোগ থাকায় সতর্ক হন। কর্মে উন্নতি ও সাফল্যের যোগ। ... বিশদ
শ্রমিকরা বলছেন, দু’টি পাক্ষিক বেতন বাকি রয়েছে। এরই মধ্যে আরএকটা পাক্ষিক বেতন দেওয়ার সময় হয়ে এল। চলতি মাসে বড়দিনের উৎসব আছে। টাকা না দিলে কীভাবে সেই উৎসব পালন করব। বকেয়া বেতন নিয়ে আমরা ম্যানেজারকে বারবার বলেছিলাম। ম্যানেজার নিরুত্তর থাকায় আমরা বিডিও এসডিও সহ প্রশাসনের বিভিন্ন মহলে সমস্যার সমাধান চেয়ে দরবার করেছিলাম। কিন্তু সমাধান হয়নি। তাই বাধ্য হয়ে এদিন অবরোধ করেন তারা। এদিন অবরোধের খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে আসেন মালের এসডিপিও রোশন প্রদীপ দেশমুখ, বিডিও অভিনন্দন ঘোষ সহ অন্য আধিকারিকরা। তাঁরা অবরোধকারীদের বুঝিয়ে অবরোধ তোলার চেষ্টা করেও বিফল হন। সেই সময় নাগরাকাটার বিধায়ক পূণা ভেঙরা বাড়ি যাওয়ার পথে অবরোধে আটকে পড়েন। বিধায়ককে দেখে শ্রমিকরা বিক্ষোভ দেখান। শেষে চা বাগানের ম্যানেজার এসে বকেয়া বেতন মিটিয়ে দেওয়ার আশ্বাস দিলে অবরোধ তুলে নেয় শ্রমিকেরা।
সোনগাছি চা বাগানের ম্যানেজার রাধেশ্যাম খান্ডেওয়াল বলেন, ২৫ ডিসেম্বরের আগেই শ্রমিকদের বকেয়া মিটিয়ে দেওয়া হবে। মালের এসডিপিও রোশন প্রদীপ দেশমুখ বলেন, অবরোধ তুলে দেয়া হয়েছে। কোনও অশান্তি হয়নি। বিধায়ক পূণা ভেঙরা বলেন, বিক্ষোভের কিছু হয়নি। আমি কলকাতা থেকে বাড়ির ফেরার পথে অবরোধ দেখে দাঁড়িয়ে পড়ি। শ্রমিকরা যে দাবিদাওয়া নিয়ে আমাকে প্রশ্ন করেন সেটা তাঁদের অধিকার। আমি তাঁদের পাশে আছি। - নিজস্ব চিত্র।