পড়ে গিয়ে বা পথ দুর্ঘটনায় আঘাতপ্রাপ্তির যোগ থাকায় সতর্ক হন। কর্মে উন্নতি ও সাফল্যের যোগ। ... বিশদ
দৌলতনগর অঞ্চলের চাষি ফুদেন সিংয়ের কথায়, নদী ভাঙনে আমার শেষ সম্বল দুই বিঘা জমি চলে গিয়েছে। দুই ছেলে ও স্বামী, স্ত্রী মিলিয়ে চারজনের পরিবার। বছরের ছ’মাস ভিনরাজ্যে কাজ করতে হয়। বাকি সময় চাষ করি। দিনে ২-৩ বার সেচ দিয়ে তপ্ত বালুতে গাছের শিকড় ভিজিয়ে রাখতে হয়। পোকার আক্রমণ হলে কীটনাশক ব্যবহার করে চার থেকে পাঁচ মাস পরিচর্যা করলে পাওয়া যায় সুস্বাদু তরমুজ। এই চাষে ভালোই রোজগার হয়। আরেক চাষি করিমুল হোসেন বললেন, এবছর পাঁচ বিঘা জমিতে তরমুজ চাষ করেছি। এই চরের তরমুজ বেশি রসালো ও সুস্বাদু হওয়ায় বিক্রি করতে অসুবিধা হয় না। পাইকাররা এসে জমিতেই টাকা বুঝিয়ে দিয়ে তরমুজ নিয়ে যায়। সরকার চাষিদের ঋণ দিলে তরমুজ চাষে উৎসাহ বাড়বে। জেলা পরিষদের কৃষি, সেচ ও সমবায় কর্মাধ্যক্ষ রবিউল ইসলাম বলেন, তরমুজ চাষে চাষিরা যাতে উৎসাহিত হন, সেজন্য ঋণ দেওয়ার বিষয়টি জেলায় জানাব। - নিজস্ব চিত্র