একাধিক সূত্রে অর্থপ্রাপ্তি ও ঋণশোধে মানসিক ভাব মুক্তি। নিজ বুদ্ধি ও দক্ষতায় কর্মোন্নতি ও সুনাম। ... বিশদ
এদিন অবশ্য শুধু সংবর্ধনা নয়, কৃতী প্রাক্তনী নতুন প্রজন্মের পড়ুয়াদের বাতলে দিলেন ভবিষ্যতের চলার পথ। কীভাবে পড়ুয়ারা আইনিজীবী পেশায় যুক্ত হতে পারেন? কীভাবে আইনি পেশার বিভিন্ন দিক বাছাই করতে হবে? বিচারপতি সেন তাঁর বক্তব্যে এরকম একাধিক বিষয় নিয়ে বিস্তারিত পরামর্শ এদিন পড়ুয়াদের সামনে তুলে ধরেন। সেইসঙ্গে আগামী দিনে কলকাতা হাইকোর্টের স্থায়ী সার্কিট বেঞ্চের পূর্ণ কার্যক্রম শুরু হলে, এখানকার নতুন প্রজন্মের আইনজীবীদের জন্য নয়া দিগন্ত খুলে যাবে বলেও আশা প্রকাশ করেন তিনি। তিনি বলেন, যে কলেজের জন্য জীবনের একটা পর্যায়ে পৌঁছতে পেরেছি সেই কলেজের প্রতি প্রাক্তন ও বর্তমান শিক্ষকদের প্রতি আমি কৃতজ্ঞ। আগের থেকে জলপাইগুড়ি ল’কলেজের পরিকাঠামো অনেক উন্নতি হয়েছে। আমাদের সময় এই কলেজে একটি লাইব্রেরি পর্যন্ত ছিল না।
এদিকে কলেজের গভর্নিং বডির সভাপতি গৌতম দাস, অধ্যক্ষ অভিজিৎ ভট্টাচার্য সকলেই বিচারপতি সেনকে সামনে পেয়ে খুব উৎফুল্ল। ল’কলেজের চতুর্থ বর্ষের পড়ুয়া অনিরুদ্ধ ঘোষাল, দিগন্ত ঘোষরা বলেন, বিচারপতি এদিন আমাদের সঙ্গে একটা দীর্ঘ সময় কাটালেন। আমরা বিভিন্ন রকম পেশা ভিত্তিক প্রশ্ন করলাম, বিচারপতি তাঁর উত্তর দিলেন। এটা আমাদের জন্য বড় পাওয়া।