একাধিক সূত্রে অর্থপ্রাপ্তি ও ঋণশোধে মানসিক ভাব মুক্তি। নিজ বুদ্ধি ও দক্ষতায় কর্মোন্নতি ও সুনাম। ... বিশদ
এদিকে, এঘটনার কিছুক্ষণ পরই আরও একটি লিফলেট সোশ্যাল মিডিয়ায় ভাইরাল হয়। সেটিতে আবার বিজেপি প্রার্থী সুকান্ত মজুমদারের ছবি দেওয়া। সেখানে বিজেপির অন্তর্কলহ, বিপ্লব মিত্র নিপাট ভদ্রলোক, ১০০ দিনের টাকা আটকানো কেন্দ্রের বড় ভুল, প্রভৃতি বিষয় লেখা ছিল। এই দুই লিফলেট ঘিরে ভোটের দিন বালুরঘাটে ধোঁয়াশা তৈরি হয়। একইসঙ্গে তৃণমূল ও বিজেপির মধ্যে তরজা শুরু হয়। দু’পক্ষই একে অপরের দিকে অভিযোগের আঙুল তোলে। যদিও বিজেপির দাবি, এ ধরনের রাজনীতিতে তারা বিশ্বাস করে না। এসবের সঙ্গে দলের কোনও যোগ নেই। নিম্নরুচির কাজ।
বালুরঘাট লোকসভা কেন্দ্রের তৃণমূল প্রার্থী বিপ্লব মিত্র বলেন, আমার নাম দিয়ে একটা লিফলেট ছড়িয়ে দেওয়া হয়। সেখানে আমার বক্তব্য দিয়ে বলা হয়েছে, আমি নির্বাচনে দাঁড়াতে চাইনি। আমাকে দলের চাপে দাঁড়াতে হয়েছে। হাইকোর্টের রায়ে অনেকের চাকরি চলে গিয়েছে। সে কারণে আমার মাথা হেঁট হয়ে যাচ্ছে। তাই মানুষ বিজেপিকে ভোট দিক। আমার নাম দিয়ে এমন লিফলেট গোটা বালুরঘাটে ছড়ানো হয়েছে। বিজেপিই এমন কাজ করেছে। ওদের ভয় কোন জায়গায় পৌঁছেছে বুঝে নিন। আমি প্রার্থী, এখনও মন্ত্রী রয়েছি। অথচ আমার নাম দিয়ে ওরা ভুয়ো লিফলেট ছড়িয়ে দিচ্ছে। অন্যদিকে, বিজেপির জেলা সভাপতি স্বরূপ চৌধুরী বলেছেন, এসব নিম্ন রুচির রাজনীতি। বিজেপি এসবে কোনওদিন বিশ্বাস করে না। তৃণমূল এই কাজ করতে অভ্যস্ত। আমাদের এমন মানসিকতা নেই। এই মুহূর্তে মানুষকে ভুল বুঝিয়ে কিছু করতে পারবে না।