একাধিক সূত্রে অর্থপ্রাপ্তি ও ঋণশোধে মানসিক ভাব মুক্তি। নিজ বুদ্ধি ও দক্ষতায় কর্মোন্নতি ও সুনাম। ... বিশদ
দুপুরে হাতেগোনা লোক ছিল শহরের বুথগুলিতে। কাজের ফাঁকে গাছের ছায়ায় আশ্রয় নিতে দেখা যায় রাজনৈতিক দলের কর্মীদের। শহরে মহিলা এবং বিশেষভাবে সক্ষমদের পরিচালিত বুথও ছিল। সেখানে ভোট দিয়ে অনেকে উচ্ছ্বাস প্রকাশ করেছেন। বালুরঘাটে বরাবর ভোটকেন্দ্রের বাইরে রাজনৈতিক দলের কর্মী ও অন্যদের আড্ডা দিতে দেখা যায়। এবারও তার ব্যতিক্রম হয়নি। তবে সেটাও সীমাবদ্ধ ছিল সকাল ও বিকেলে। সাহেব কাছারি এলাকার বাসিন্দা শাশ্বতী রায় বলেন, এই কেন্দ্রে মহিলা পরিচালিত বুথ করা হয়। সুন্দর করে সাজানো হয়েছিল। অন্যরকম অভিজ্ঞতা হয়েছে।
শহরের পাওয়ার হাউস এলাকার প্রবীণ ভোটার সন্তোষ সাহার কথায়, রোদ থেকে বাঁচতে সকালে ভোটের লাইনে দাঁড়িয়েছিলাম। তারপর বাড়ি ফিরে ভাত-ঘুম দিয়েছি। দুপুরে গোটা শহর শুনশান ছিল।
বাসিন্দাদের বড় অংশ চাকরি, পড়াশোনা ও অন্যান্য কারণে বালুরঘাটের বাইরে থাকেন। ভোটের সময় তাঁদরে বেশিরভাগই বাড়ি ফিরেছেন। ফলে পরিবারের সদস্যদের সঙ্গে দিনটি তাঁরা ছুটির মেজাজে কাটিয়েছেন। ভোট দিতে যাওয়া ছাড়া মানুষজনকে খুব একটা বাড়ির বাইরে বের হতে দেখা যায়নি।
বালুরঘাটের তহবাজার, পাওয়ার হাউস, রঘুনাথপুর, চকভৃগু, সাহেব কাছারি সহ ছোট, বড় সব বাজারে ভিড় দেখা যায় সকালের দিকে। মাংসের চাহিদাও ব্যাপক বেড়ে যায়। বেলা বাড়তেই বালুরঘাট শহরের বাসস্ট্যান্ড, থানা মোড়, বড় বাজার সবই প্রায় ছিল জনমানবহীন।
বিশ্বাসপাড়া এলাকার শিক্ষক অপূর্ব মণ্ডলের মন্তব্য, ভোট মানেই উৎসবের মেজাজ। সকাল সকাল ভোট দিয়ে বাজারে মাংস কিনে বাড়িতে ঢুকে পড়ি। আর বাইরে বেরনোর প্রয়োজন হয়নি। ছুটির মেজাজে কাটিয়েছি।