ব্যবসার গতি ও বেচাকেনার সঙ্গে লাভও বাড়বে। মানসিক অস্থিরতা থাকবে। শত্রু সংখ্যা বাড়বে। ... বিশদ
হেঁটে পাহাড়ে উঠার সময় কালবৈশাখী বৃষ্টির কবলে পড়তে পারেন ভোট কর্মীরা। তারজন্য এই প্রথম বক্সা পাহাড়ের ভোটকর্মীদের প্রত্যেককে ভোটের সরঞ্জাম নেওয়ার জন্য ওয়াটার প্রুফ ব্যাগ দেওয়া হয়েছে। যাতে ঝড়বৃষ্টি হলেও ভোটের সরঞ্জাম ও কাগজপত্র বৃষ্টির জলে ভিজে নষ্ট হয়ে না যায়। নির্বাচন কমিশন আলিপুরদুয়ারের বক্সা পাহাড়ের ভোটকর্মীদের জন্য এই ওয়াটার প্রুফ ব্যাগ নিয়ে এসেছে উত্তরাখণ্ড থেকে।
পাহাড়ে ভোটের সরঞ্জামের ব্যাগ বহন করার জন্য ভোটকর্মীদের সঙ্গে প্রয়োজনীয় সংখ্যক পোর্টারও দেওয়া হয়েছে। পাহাড়ে ট্রেকিং করে উঠার জন্য বিশেষ লাঠি দেওয়া হয়েছে ভোটকর্মীদের। এছাড়া ভোটকর্মীদের টর্চ ও প্রত্যেক বুথের জন্য একটি করে স্যাটেলাইট ফোন দেওয়া হয়েছে। কারণ দুর্গমতার কারণে নেটওয়ার্ক কাজ না করার জন্য বক্সা পাহাড়ের তিনটি বুথে ওয়েব কাস্টিং কাজ করবে না। তাই নির্বাচন কমিশন যোগাযোগের জন্য তিনটি বুথের ভোটকর্মীদের একটি করে স্যাটেলাই ফোন দিয়েছে।
হেঁটে পাহাড়ে উঠা যথেষ্ঠ সময় সাপেক্ষ। সেজন্য বৃহস্পতিবার আলিপুরদুয়ার প্যারেড গ্রাউন্ডের ভোট সরঞ্জাম কেন্দ্র থেকে প্রথমেই বক্সা পাহাড়ের ভোট কর্মীদের ছেড়ে দেওয়া হয়। গাড়িতে করে পাহাড়ের তিনটি বুথের ভোট কর্মীদের একটি দল সমতল রায়মাটাং ও দুটি দল সান্তলাবাড়ি পৌঁছয়। পরে জিরো পয়েন্ট থেকে ভোট কর্মীদের তিনটি দল বক্সা পাহাড়ের আদমা, চুনাভাটি ও বক্সা ফোর্টে পায়ে হেঁটে পৌঁছে যায়। দিনের আলো থাকতে থাকতেই ভোটকর্মীরা পাহাড়ে উঠে যাওয়ায় স্বস্তিবোধ করেন জেলা নির্বাচন আধিকারিক জেলাশাসক আর বিমলা।