নিকটজনের স্বাস্থ্য সমস্যায় মানসিক অস্থিরতা। মুদ্রণ বা সংবাদপত্রের ব্যবসা,বৃত্তি শিক্ষাকেন্দ্রের পরিচালনায় সাফল্য। ... বিশদ
মঙ্গলবার দুপুরে হেমতাবাদ সদর বাজারের চারটি দোকানে ঢুকে পড়েন আধিকারিকরা। তাঁরা পানীয়ের নমুনা সংগ্রহ করেন। অভিযানে নেতৃত্ব দেন উত্তর দিনাজপুর জেলা খাদ্যসুরক্ষা আধিকারিক যদুনাথ হেমব্রম। হেমতাবাদ বাজারের ঠান্ডা পানীয় বিক্রেতা হাসিরুল রহমান বলেন, আমার দোকানে আধিকারিকরা এসে বিভিন্ন পানীয় পরীক্ষা করেছেন। কিছু প্যাকেট নমুনা হিসেবে নিয়েও গিয়েছেন। দোকানে যাতে মেয়াদ উত্তীর্ণ খাবার বিক্রি করা না হয় সেই নির্দেশ দিয়েছেন। খাদ্যসুরক্ষা দপ্তরের এই উদ্যোগকে স্বাগত জানিয়েছেন এলাকার বাসিন্দারা। ঠাকুরবাড়ির বাসিন্দা কানাই বর্মন বলেন, আমরা দোকানে গিয়ে বিভিন্ন খাবার খাই। ঠান্ডা পানীয় হলে কথাই নেই। কিন্তু কোনটা ভালো, কোনটা মেয়াদ উত্তীর্ণ সেটা সব সময় বোঝা সম্ভব হয় না। খাদ্যসুরক্ষা দপ্তর লাগাতার অভিযান করলে কেউ ভেজাল খাবার বিক্রির সাহস পাবে না।
জেলা খাদ্যসুরক্ষা দপ্তরের আধিকারিক বলেন, গরমের সময় ঠান্ডা পানীয়ের প্রতি সাধারণ মানুষের আগ্রহ বেড়ে যায়। বিভিন্ন দোকান থেকে ভেজাল পানীয় পান করে অনেকে অসুস্থ হয়ে পড়েন। সেজন্য হেমতাবাদ ও কালিয়াগঞ্জে এই অভিযান হচ্ছে। ঠান্ডা পানীয়ের নমুনা সংগ্রহ করা হয়েছে। যা পরীক্ষার জন্য ল্যাবে পাঠানো হবে।