নিকটজনের স্বাস্থ্য সমস্যায় মানসিক অস্থিরতা। মুদ্রণ বা সংবাদপত্রের ব্যবসা,বৃত্তি শিক্ষাকেন্দ্রের পরিচালনায় সাফল্য। ... বিশদ
সঞ্জয় আরও বলেন, ‘দেশের মানুষের জন্য স্বাতী অনেক কাজ করেছেন। তিনি আপের অন্যতম প্রবীণ নেত্রী। কেজরিওয়ালের নির্দেশ মতো আমরা তাঁর পাশে রয়েছি। বিষয়টি গুরুত্ব দিয়ে বিবেচনা করা হবে। আপ এই ধরনের আচরণ সমর্থন করে না।’ এদিকে, সঞ্জয় সিংয়ের এই মন্তব্যের তীব্র সমালোচনা করেছে বিজেপি। দলের দিল্লি শাখার প্রধান বীরেন্দ্র সচদেব বলেন, ‘৩৬ ঘণ্টা তাঁরা কেন নীরব থাকলেন? মুখ্যমন্ত্রী কোথায় গেলেন? একজন রাজ্যসভার মহিলা সদস্য। তাঁকেই কেজরিওয়ালের বাসভবনে নিগ্রহের শিকার হতে হল। আর আপনারা এখন ঘটনার কথা স্বীকার করছেন?’
আবগারি দুর্নীতি মামলায় সম্প্রতি জামিন পেয়েছেন দিল্লির মুখ্যমন্ত্রী অরবিন্দ কেজরিওয়াল। এরপর তিনি জোরদার প্রচারও শুরু করে দিয়েছেন। সোমবার সিভিল লাইনস এলাকায় কেজিরিওয়ালের বাসভবনে যান দিল্লি মহিলা কমিশনের প্রাক্তন প্রধান স্বাতী। সেখানেই তাঁকে বৈভব নিগ্রহ করেন বলে স্বাতী জানিয়েছিলেন।