সব কর্মেই অর্থকড়ি উপার্জন বাড়বে। কর্মের পরিবেশে জটিলতা। মানসিক উত্তেজনা কমাতে চেষ্টা করুন। ... বিশদ
নাফে হাবিব বলেন, এতদিন তৃণমূলকে ভালবেসে দল করেছি। কিন্তু দল আমাকে সম্মান দিল না। ফলে কংগ্রেসে যোগ দিলাম।
এই দিনের সভায় অধীরবাবু বিজেপির তীব্র সমালোচনা করেন। তাঁর মন্তব্য, বিজেপি ৪০০ পার করার গল্প দিচ্ছে। মানুষের ভোট ফিক্সড ডিপোজিট নয়। মহাত্মা গান্ধী ‘ভারত ছাড়ো’ আন্দোলনের ডাক দিয়েছিলেন। এবার বিজেপির বিরুদ্ধে ‘গদি ছাড়ো’ আন্দোলন শুরু হোক। দেশজুড়ে বিজেপি বিরোধী হাওয়া তুলতে হবে। সেটা রাহুল গান্ধীর নেতৃত্বে শুরু হয়েছে।
গত বিধানসভা নির্বাচনে মন্ত্রীর ছোট ভাই গোলাম সরওয়ার বিজেপির টিকিটে দাঁড়িয়েছিলেন। তিনি বর্তমানে বিজেপির সংখ্যালঘু মোর্চার রাজ্য সম্পাদক। অন্য এক ভাই গোলাম হায়দার ২০১৮ পঞ্চায়েত নির্বাচনে মন্ত্রীর এক ভাইয়ের স্ত্রী’র বিরুদ্ধে নির্দল হিসেবে নিজের স্ত্রীকে দাঁড় করিয়েছিলেন। ভাগ্নে নাফে হাবিব যুব তৃণমূলের নেতা ছিলেন।
গোলাম হায়দার বলেন, আমার বাবা কংগ্রেসের নেতা ছিলেন। যতদিন বেঁচে ছিলেন কংগ্রেস করেছেন। বাবার আদর্শে গোয়ালপোখরে কংগ্রেসের হারিয়ে যাওয়া মাটি পুনরুদ্ধার করাই আমার লক্ষ্য। আমি তৃণমূল করতাম। পঞ্চায়েত সমিতিতে একবার নির্দল হিসেবে দাঁড়িয়েছিলাম কিন্তু আমার দাদা ভোটের বাক্স চুরি করে নিয়েছিল। পরে পুলিস আমাকেই গ্রেপ্তার করেছিল। সেজন্য আমি এখন কংগ্রেসে যোগ দিলাম।
রব্বানির কথায়, ভাই এর আগে একবার কংগ্রেসে যোগ দিয়েছিল। পরে বিজেপিতে চলে যায়। এবার ফের কংগ্রেসে গিয়েছে। নাফে কোনওদিন সক্রিয় রাজনীতিতে ছিলই না। সে ইসলামপুরে থাকে। রাজনীতিতে এদের কোনও
অস্তিত্ব নেই।