সব কর্মেই অর্থকড়ি উপার্জন বাড়বে। কর্মের পরিবেশে জটিলতা। মানসিক উত্তেজনা কমাতে চেষ্টা করুন। ... বিশদ
মান্দাপাড়া এবং নওগাঁ, লক্ষ্মীপুর, রামপাড়া চেঁচড়া এলাকায় সবচেয়ে বেশি ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে। চাষিরা বলেন, একেকজন চাষি পাঁচ-দশ কাঠা থেকে শুরু করে প্রায় তিন বিঘা জমিতে ভুট্টা চাষ করেছিলেন। এখন ক্ষতির মুখে তাঁরা। শুভঙ্কর রায় নামে এক ভুট্টা চাষি বলেন, ১০ কাঠা জমিতে ভুট্টা লাগিয়েছিলাম। ঝড়ের পর জমিতে গিয়ে দেখি, সব ভুট্টা গাছ মাটিতে লুটিয়ে পড়েছে। গোপাল ভৌমিক নামে আর এক চাষির কথায়, আমাদের এলাকায় সবচেয়ে বেশি বোরো ধান চাষ হয়। তবে, এবছর অনেকেই ভুট্টা চাষ করেছিলেন। রামপাড়া চেঁচড়া অঞ্চলে সবচেয়ে বেশি ক্ষতি হয়েছে। সরকারি ক্ষতিপূরণ না পেলে আমাদের ঘুরে দাঁড়ানো অসম্ভব।
এই ব্যাপারে গ্রাম পঞ্চায়েত প্রধান বাসন্তী রায় বলেন, রামপাড়া চেঁচড়া অঞ্চলে এবছর প্রায় ৫০০ একর জমিতে বোরো ধান, ৫০ একর জমিতে পাট ও ৫০ একরে ভুট্টা চাষ হয়েছে। কালবৈশাখী এবং শিলাবৃষ্টিতে ভুট্টা, ধান ও পাটের ক্ষতি হয়েছে। আমরা কৃষিদপ্তরে ক্ষয়ক্ষতির খবর দেবো।
তপন ব্লকের এডিএ অমিত বিশ্বাস বলেন, আমাদের কাছে যা খবর আছে, তপন ব্লকে সেরকম ক্ষয়ক্ষতি হয়নি। তবে কৃষকরা চাইলে ক্ষতিপূরণের জন্য আবেদন করতে পারেন।