বিদ্যা ও কর্মে উন্নতির যুগ অর্থকরি দিকটি কমবেশি শুভ। মানসিক চঞ্চলতা ও অস্থিরতা থাকবে। স্বাস্থ্যের ... বিশদ
মন্ত্রীর পাশে বসে দপ্তরের সচিব বলেন, বিভিন্ন মার্কেটে স্টল দীর্ঘদিন ধরে বন্ধ রাখা যাবে না। বন্ধ স্টল খোলার জন্য ব্যবসায়ীদের তিনমাস সময় দেওয়া হবে। তা না হলে সেই স্টল ফেরত নেওয়া হবে। নতুন স্টল বিলির ক্ষেত্রেও একই নিয়ম করা হয়েছে। এই শহরে রেগুলেটেড মার্কেটে প্রচুর স্টল বন্ধ রয়েছে। অনেকে সেইসব স্টল বিক্রির চেষ্টা করছেন বলে অভিযোগ। প্রশাসন সূত্রে জানা গিয়েছে, শীঘ্রই সংশ্লিষ্ট মার্কেটে সার্ভে করে বন্ধ স্টলের তালিকা বানানো হবে। তারপর তালিকাভুক্তদের কাছে নোটিস পাঠানো হবে। তিনমাসের মধ্যে দোকান খোলা না হলে, তা দখল নেওয়া হবে। ইতিমধ্যে বিষয়টি সংশ্লিষ্ট বাজারের ব্যবসায়ীদের জানানো হয়েছে। দেড় মাসের মধ্যে এখানকার ১৫টি স্টলের মালিকের কাছ থেকে বকেয়া ভাড়া প্রায় ৪০ লক্ষ টাকা আদায় হয়েছে। কৃষিপণ্য ও সহায়ক দ্রব্য সামগ্রীর ব্যবসার জন্য বিলি করা হবে ৯১টি স্টল। এই তালিকায় চম্পাসারি রেগুলেটেড মার্কেটে ৬৪টি, ফাঁসিদেওয়া কিষানমাণ্ডিতে ২০টি এবং শালবাড়ি কিষানমাণ্ডিতে সাতটি স্টল রয়েছে। ১৩ সেপ্টেম্বর এ জন্য বিজ্ঞপ্তি জারি করা হয়েছে। ইতিমধ্যে স্টল নেওয়ার আবেদন জমা পড়েছে ১০০টি। পুজোর আগেই টেন্ডার করে সেগুলি বিলি করা হবে। আধিকারিকরা বলেন, স্টলগুলি নেওয়ার তিন মাসের মধ্যে ব্যবসা চালু করতে হবে। না হলে ফেরত নেওয়া হবে। এই মর্মে ব্যবসায়ীদের সঙ্গে চুক্তিও করা হবে।
শিলিগুড়ির মাল্লাগুড়িতে অবস্থিত রেগুলেটেড মার্কেট। শিলিগুড়ি তো বটেই, উত্তরবঙ্গের মধ্যে এটা অন্যতম। প্রশাসন সূত্রে জানা গিয়েছে, ৫০.৫২ একর জমির উপর এই বাজার অবস্থিত। এখানে স্টলের সংখ্যা ৮০২টি। দিনে প্রায় পাঁচ কোটি টাকার লেনদেন হয়। গুরুত্বপূর্ণ এই বাজারের পরিকাঠামো উন্নয়নের দাবি বহুদিনের। রবিবার দপ্তরের আধিকারিকদের নিয়ে সংশ্লিষ্ট মার্কেট পরিদর্শন করেন কৃষি বিপণন মন্ত্রী। পরে মন্ত্রী বলেন, এখানকার পানীয় জল, নিকাশি, নিরাপত্তা ব্যবস্থা চাঙ্গা করা হবে। সীমানা প্রাচীর দেওয়া হবে। বাজারে বসানো হবে সিসিটিভি ক্যামেরা। শীঘ্রই বাজারটিকে মর্ডান মার্কেটে পরিণত করা হবে। এ জন্য একটি কনসালটেন্সি সংস্থাকে দিয়ে সমীক্ষা করানো হবে। তাদের রিপোর্টের ভিত্তিতে মার্ডান মার্কেটের নকশা প্রস্তুত করা হবে। নিজস্ব চিত্র