বিদ্যা ও কর্মে উন্নতির যুগ অর্থকরি দিকটি কমবেশি শুভ। মানসিক চঞ্চলতা ও অস্থিরতা থাকবে। স্বাস্থ্যের ... বিশদ
উত্তরবঙ্গের প্রধান শহর শিলিগুড়িতে তৃণমূলের শক্তি ক্রমবর্ধমান। এদিন দুপুরে তৃণমূলের জেলা পার্টি অফিসে হাজির হন সিপিএম নেত্রী উমা গোয়েল ও বিজেপি নেতা রাজেশ জৈন। ২০০৪ থেকে ২০০৯ সাল পর্যন্ত উমাদেবী শিলিগুড়ি পুরসভার ১১ নম্বর ওয়ার্ডের কাউন্সিলার ছিলেন। এর বাইরে তিনি বিভিন্ন সামাজিক সংগঠনের সঙ্গে যুক্ত। রাজেশ বিজেপির ১১ নম্বর ওয়ার্ডের সোশ্যাল মিডিয়া শাখার দায়িত্বে ছিলেন। এদিন দলের ঝাণ্ডা তুলে দিয়ে তাঁদের স্বাগত জানান শিলিগুড়ি পুরসভার প্রশাসক বোর্ডের চেয়ারম্যান তথা প্রাক্তন মন্ত্রী গৌতম দেব। অনুষ্ঠানে তৃণমূলের দার্জিলিং জেলা সভাপতি (সমতল) রঞ্জন সরকার, দলের টাউন কমিটির নেতা সঞ্জয় পাঠক উপস্থিত ছিলেন।
উমাদেবী ও রাজেশ দু’জনেই বলেন, শহরের উন্নয়নের স্বার্থে তৃণমূলে সামিল হলাম। তৃণমূলের দার্জিলিং জেলা সভাপতি (সমতল) বলেন, আমাদের দলে যোগ দেওয়ার জন্য ওঁনারা আবেদন করেছিলেন। তাই দলে নেওয়া হল। শিলিগুড়ি পুরসভার প্রশাসক বোর্ডের চেয়ারম্যান বলেন, উমা গোয়েল ও রাজেশ জৈন দু’জনকেই স্বাগত জানাই। আমরা ওঁদের অভিজ্ঞতাকে কাজে লাগাব।
সিপিএমের শিলিগুড়ি শহর-২ এরিয়া কমিটির কনভেনর সৌরভ সরকার বলেন, উমাদেবী দীর্ঘদিন ধরে নিষ্ক্রিয় ছিলেন। উনি তৃণমূলে যাওয়ায় দলে কোনও প্রভাব পড়বে না। বিজেপির শিলিগুড়ি সাংগঠনিক জেলা কমিটির সাধারণ সম্পাদক তথা মাটিগাড়া-নকশালবাড়ির বিধায়ক আনন্দময় বর্মন বলেন, ওই ব্যক্তি দলত্যাগ করায় বিজেপির কোনও ক্ষতি হবে না।