বিদ্যা ও কর্মে উন্নতির যুগ অর্থকরি দিকটি কমবেশি শুভ। মানসিক চঞ্চলতা ও অস্থিরতা থাকবে। স্বাস্থ্যের ... বিশদ
আশিসবাবু বলেন, উত্তরবঙ্গ উন্নয়ন দপ্তরকে আমরা একাধিকবার বলেও নিউটাউন মার্কেট কমপ্লেক্সের বৈদ্যুতিক সংযোগের কাজ শেষ করাতে পারিনি। সামান্য বৈদ্যুতিক সংযোগের কাজ শেষ না হওয়ায় ব্যবসায়ীরাও সমস্যায় পড়ছেন। সৌরভবাবু বলেন, আমি প্রশাসন ও উত্তরবঙ্গ উন্নয়ন দপ্তরে এ বিষয়ে একাধিকবার চিঠি দিয়েছি। কিন্তু তাতেও কোনও কাজ হয়নি। উত্তরবঙ্গ উন্নয়ন দপ্তরের কাজের ঢিলেমির কারণে নিউটাউন বাজারের ব্যবসায়ীদের বর্ষায় এবারও দুর্ভোগের মুখে পড়তে হবে। উত্তরবঙ্গ উন্নয়নমন্ত্রী রবীন্দ্রনাথ ঘোষ অবশ্য বলেন, একতরফা এই অভিযোগ ঠিক নয়। সাতমাস আগে বৈদ্যুতিক সংযোগের কাজ শুরু হলেও পরে লকডাউনের জেরে কাজ বন্ধ থাকে। এখন অল্প সংখ্যক শ্রমিক দিয়ে ওই বাজারের বৈদ্যুতিক সংযোগের কাজ দ্রুত শুরু শেষ করা হবে। পুরসভার নিউটাউন বাজারের অত্যাধুনিক মার্কেট কমপ্লেক্সের জন্য উত্তরবঙ্গ উন্নয়ন দপ্তর থেকে ৪ কোটি ৪৫ লক্ষ ১৯ হাজার টাকা বরাদ্দ করা হয়েছিল। দু’তলা মার্কেট কমপ্লেক্সটির নির্মাণ কাজ শেষ হয়ে গিয়েছে। তবে বিদ্যুতের ওয়্যারিং বাকি আছে।
ভবন নির্মাণের জন্য বাজারের প্রায় ৫০০ ব্যবসায়ীকে বাজার সংলগ্ন রাইস মিল রোডে অস্থায়ীভাবে পুনর্বাসন দেওয়া হয়েছে। সেখানেই ব্যবসায়ীরা অস্থায়ীভাবে খড় পেতে, পলিথিন ঝুলিয়ে ও টিনের চাল দিয়ে ব্যবসা করছেন। দীর্ঘদিন এভাবে প্রায় রাস্তা দখল করে ব্যবসা করার জন্য ব্যবসায়ীদের অনেকেরই পলিথিন ছিঁড়ে গিয়েছে, টিনের চাল ফুটো হয়ে গিয়েছে। এখন বৃষ্টি শুরু হওয়ায় ব্যবসায়ী ও ক্রেতারা সমস্যায় পড়েছেন। বৃষ্টির জলে ব্যবসায়ীদের সাজানো পসরা ভিজে যাচ্ছে। ওই রাস্তার দু’ধারে জঞ্জালের পাহাড়ও জমেছে। মার্কেট কমপ্লেক্সের কাজ শেষ হয়ে গেলেও বৈদ্যুতিক সংযোগের কাজ শেষ না হওয়ায় ব্যবসায়ীরা নবনির্মিত ওই ভবনে যেতেও পারছেন না।