বিদ্যা ও কর্মে উন্নতির যুগ অর্থকরি দিকটি কমবেশি শুভ। মানসিক চঞ্চলতা ও অস্থিরতা থাকবে। স্বাস্থ্যের ... বিশদ
স্থানীয় সূত্রে জানা গিয়েছে, গত ২৭মে দিল্লি থেকে একটি শ্রমিক ট্রেনে দুই মেয়ে, জামাই ও নাতনিদের নিয়ে রওনা দেন কিপা (৫১)। ট্রেনে চাপার পরই তিনি শ্বাসকষ্টে আক্রান্ত হন। ট্রেনেই তাঁর মৃত্যু হয়। অভিযোগ, এ ব্যাপারে টিটি ও জিআরপি সহ রেল কর্তৃপক্ষের কাছে একাধিকবার দরবার করেও কোনও সহযোগিতা মেলেনি। উত্তরপ্রদেশের ইটাওয়া স্টেশনে ট্রেন থেকে মৃতদেহ নামিয়ে দেওয়া হয়। এরপর সেখান থেকে গাড়ি ভাড়া করে এখানে মৃতদেহ নিয়ে আসে জিটিএ ও কালিম্পং জেলা প্রশাসন। এদিন জিটিএ’র চেয়ারম্যান অনিক থাপা সহ জেলা প্রশাসনের উপস্থিতিতে ওই মৃতদেহ সৎকার করা হয়।
জিটিএ চেয়ারম্যান বলেন, গত ২৭তারিখ ওই ঘটনা শোনার সঙ্গে সঙ্গেই ব্যবস্থা নিই। মৃতের পরিবারের সদস্যদের দু’লক্ষ টাকা দেওয়া হয়েছে। তাঁদের পাশে আছি। স্থানীয় তৃণমূল নেতা বিন্নি শর্মার অভিযোগ, রেল কর্তৃপক্ষের উদাসীনতায় কার্যত বিনা চিকিৎসায় ওই মহিলার মৃত্যু হয়েছে। ঘটনাটি নিয়ে তদন্ত করে যথাযথ পদক্ষেপ নেওয়া এবং মৃতের পরিবারের সদস্যদের ক্ষতিপূরণ দেওয়ার দাবি রেল মন্ত্রকের কাছে জানানো হবে।