বিদ্যা ও কর্মে উন্নতির যুগ অর্থকরি দিকটি কমবেশি শুভ। মানসিক চঞ্চলতা ও অস্থিরতা থাকবে। স্বাস্থ্যের ... বিশদ
শনিবার ধূপগুড়ি সুপার মার্কেটে হাট বসে। হাটে প্রচুর ব্যবসায়ী ও কৃষক এসে তাঁদের আনাজপাতি বিক্রি করেন। লকডাউনের মধ্যেই হাট বসার খবর পেয়ে সেখানে পৌঁছন ধূপগুড়ির বিধায়ক তৃণমূল কংগ্রেসের মিতালি রায়। হাটে ভিড় থিকথিক দেখে আঁতকে ওঠেন বিধায়ক। ব্যবসায়ীদের সঙ্গে কথাও বলেন। এভাবে হাট না করার অনুরোধ করেন ব্যবসায়ীদের কাছে। কৃষকরা বিধায়কের কাছে আবেদন করেন, কাঁচাপণ্য বিক্রি না হলে তাঁদের পথে বসতে হবে। যদিও বিধায়ক এভাবে বাজার না করার বিষয়টি নিয়ে প্রশাসনের দৃষ্টি আকর্ষণ করেন।
ধূপগুড়ি পুরসভার ভাইস চেয়ারম্যান রাজেশকুমার সিংহ বলেন, কৃষকরা যাতে তাঁদের জমির ফসল বিক্রি করতে পারেন সেটা আমরা দেখছি। বাজারে সামাজিক দূরত্ব বজায় রেখে যাতে বেচাকেনা করা হয় সেটাও দেখা হচ্ছে।
এ দিন হলদিবাড়িতেও হাট বসে। স্থানীয় বাসিন্দাদের অভিযোগ, হাটেই প্রচুর শ্রমিকের উপস্থিতিতে টম্যাটো, কাঁচালঙ্কা প্যাকেটিংয়ের কাজ চলে। বাইরে থেকে প্রচুর ট্রাক হাটে আসে। হাটে সামাজিক দূরত্ব কোনওভাবেই মানা হয়নি। ব্যবসায়ীরা কাছাকাছি পসরা সাজিয়ে বসেন। অন্যদিকে, নকশালবাড়িও শনিবার এলাকার বড় হাট বসে। যেহেতু লকডাউন চলছে সেজন্য সামাজিক দূরত্ব বজায় রেখে হাট বসলেও সব জায়গায় তা মানা হয়নি। সকাল ৬টা থেকে হাট শুরু হয়ে দুপুর ২টো পর্যন্ত হাটে কেনাকাটা চলে। প্রশাসনের পক্ষ থেকে হাটে পসরা সাজিয়ে বসা ব্যবসায়ীদের দোকানের সামনে কয়েকটি জায়গায় বৃত্ত কেটে দেওয়া হয়। সেখানে ক্রেতাদের দাঁড়িয়ে কেনাকাটা করতে বলা হয়। আলিপুরদুয়ারে সকাল ৯টা থেকে দু’ঘণ্টা এ দিন বাজার বসেছিল। কয়েকটি বাজারে অনাজপাতি কিনতে ভিড় হয়।