বিদ্যা ও কর্মে উন্নতির যুগ অর্থকরি দিকটি কমবেশি শুভ। মানসিক চঞ্চলতা ও অস্থিরতা থাকবে। স্বাস্থ্যের ... বিশদ
শ্রমিক রাজু খেড়িয়া, নারায়ণ লোহার, গীতা মাহালি বলেন, বেশ কয়েক বছর ধরে তাঁরা নানান সমস্যার মধ্যে দিয়ে দিন কাটাচ্ছেন। পিএফ, গ্র্যাচুয়িটি সহ অন্যান্য ভাতা বাগান কর্তৃপক্ষ বকেয়া রেখেছে। মরশুমের সময়ে কাঁচা পাতা বিক্রি করে মজুরি দেওয়া হয়। শীতের সময় সেই সুযোগ না থাকায় ম্যানেজার ইউনিয়নের সঙ্গে কথা বলে কিছু ছায়াগাছ কেটে বিক্রি করে মজুরি দেওয়ার প্রতিশ্রুতি দিয়েছিলেন। ইতিমধ্যে গাছ কেটে ন’টি গাড়িতে নিয়ে যাওয়া হয়েছে। কিন্তু আমরা মজুরি পাইনি। তাই এদিন আন্দোলনে নামি।
বাগানের ম্যানেজার শুভঙ্কর ভুজেল বলেন, যাঁরা বিক্ষোভ করছেন তাঁরা কেউ শ্রমিক নন। আমাদের চা বাগান কঠিন পরিস্থিতির মধ্য দিয়ে চলছে। তবু প্রতি ১৫ দিন অন্তর মজুরি দেওয়া হচ্ছে। শুধু গত শনিবার শ্রমিকরা কাজ বন্ধ করায় মজুরি দেওয়া হয়নি। আমরা বনদপ্তরের অনুমতি নিয়ে কিছু গাছ কেটে শ্রমিকদের মজুরি দেওয়ার সিদ্ধান্ত নিই। ইউনিয়ন সহমত হওয়াতেই গাছ কাটা হয়। কিছু লোক গণ্ডগোল পাকাতে চাইছে। আমরা সবটা পুলিসকে জানিয়েছি।