বিদ্যা ও কর্মে উন্নতির যুগ অর্থকরি দিকটি কমবেশি শুভ। মানসিক চঞ্চলতা ও অস্থিরতা থাকবে। স্বাস্থ্যের ... বিশদ
তবে গত মঙ্গলবার ফরেস্ট গাইড নেখু ওই ছবি তুললেও এতদিন নিশ্চিত হতে পারছিলেন না এই ছবি কালো চিতার। বনদপ্তর নিশ্চিত করার পর কালো চিতার সেই ছবি বৃহস্পতিবার ভাইরাল হয়।
বক্সা ব্যাঘ্র প্রকল্পের ক্ষেত্র অধিকর্তা শুভঙ্কর সেনগুপ্ত বলেন, ব্ল্যাক প্যান্থারের সাক্ষাৎ পাওয়া সহজ ব্যাপার নয়। বক্সার জঙ্গলে বসা আমাদের ট্র্যাপ ক্যামেরাতেও ব্ল্যাক প্যান্থারের ছবি আসছে। বক্সার জীব বৈচিত্র্য স্বাভাবিক আছে ব্ল্যাক প্যান্থারের উপস্থিতিই তার প্রমাণ।
স্টেট ওয়াইল্ড লাইফ বোর্ডের সদস্য অনিমেষ বসু বলেন, মহানন্দা, ন্যাওড়াভেলি, গোরুমারা, জলদাপাড়া ও বক্সা উত্তরের পাঁচ বনাঞ্চলেই কালো চিতার অস্তিত্ব আছে। অসলে এরা বিড়াল প্রজাতির। বনদপ্তর জানিয়েছে, ব্ল্যাক প্যান্থার মূলত পাহাড়ের ঢালে স্যাঁতসেঁতে জায়গাতে থাকতে ভালোবাসে। জঙ্গলে ঝড়াপাতার সময় এরা পাহাড়ের ঢাল বেয়ে নীচে নেমে আসে। তবে এদের খুবই কম দেখা যায়।