বিদ্যা ও কর্মে উন্নতির যুগ অর্থকরি দিকটি কমবেশি শুভ। মানসিক চঞ্চলতা ও অস্থিরতা থাকবে। স্বাস্থ্যের ... বিশদ
বিএনএ, কোচবিহার: কাটমানির পর এবার ‘চাপমানি’ ফেরতের দাবিতে আন্দোলনে নামল তৃণমূল কংগ্রেস। বৃহস্পতিবার কোচবিহারের দেওয়ানহাট এলাকায় বিজেপির জেলা কমিটির সদস্য শুভাশিস চৌধুরীর বাড়ির সামনে ‘চাপমানি’ ফেরতের দাবিতে ধর্নায় বসে তৃণমূল কংগ্রেস। তাদের দাবি, এলাকার বেশ কিছু মানুষের উপর বিভিন্নভাবে চাপ সৃষ্টি করে টাকা নেওয়া হয়েছে। অনেক গরীব মানুষের কাছ থেকেও চাপ দিয়ে টাকা আদায় করা হয়েছে। সেই সমস্ত টাকা আদায়ের জন্যেই এদিন ওই নেতার বাড়ির সামনে ধর্না দেওয়া হয়। যদিও এই ধরনের ঘটনার সঙ্গে তিনি কোনওভাবে জড়িত নয় বলে দাবি করেছেন ওই নেতা। বিজেপি নেতৃত্বের দাবি, শুক্রবার ওই এলাকায় বিজেপির গান্ধী সংকল্প যাত্রা রয়েছে। তার আগে অশান্তি পাকাতেই তৃণমূল কংগ্রেস এসব করছে। পরে পুলিসের আশ্বাসে ধর্না উঠে যায়।
দেওয়ানহাটের অঞ্চল তৃণমূল কংগ্রেস সভাপতি তাপসকুমার দে বলেন, অন্যায়ভাবে আদায় করা টাকা ফেরতের দাবিতে আমরা এদিন ওই বিজেপি নেতার বাড়ির সামনে ধর্নায় বসেছিলাম। এলাকার হতদরিদ্র্র মানুষের কাছ থেকে চাপ দিয়ে টাকা নেওয়া হয়েছে। সেই কারণেই আমরা এই ধরণের অন্যায় কাজকে চাপমানি নাম দিয়েছি। আমার ছেলের কাছ থেকেও চাপ দিয়ে দুই দফায় সাত হাজার টাকা নেওয়া হয়েছে। যাঁদের কাছ থেকে এভাবে টাকা নেওয়া হয়েছে তাঁদের বেশিরভাগই এদিন এখানে উপস্থিত ছিলেন। পরে পুলিস এসে বিষয়টি খতিয়ে দেখার আশ্বাস দিলে আমরা ধর্না তুলে নিই। এব্যাপারে আমরা থানায় অভিযোগ দায়ের করব।
শুভাশিসবাবু বলেন, এটা তৃণমূলের নোংরা রাজনীতি। নিজেরা দুর্নীতিতে ডুবে রয়েছে। তারাই আবার বিজেপির সৎ নেতৃত্বের উপরে কালি ছিটিয়ে প্রচারের আলোতে আসতে চাইছে। আমার কাছে এলাকার কেউ কোনও টাকা পান না। মানুষ এই সব বিষয়ে ক্ষুদ্ধ। জনতা এসবের জবাব দেওয়ার জন্য প্রস্তুত হয়ে আছে।
নাটাবাড়ি বিধানসভার বিজেপির সংযোজক সঞ্জয় চক্রবর্তী বলেন, চাপমানি কেউ খেয়ে থাকলে সেটা তৃণমূল কংগ্রেস খেয়েছে। ওই জায়গা দিয়ে আমাদের গান্ধী সংকল্প যাত্রা যাওয়ার কথা রয়েছে। তার আগে পরিকল্পিতভাবে এসব করা হচ্ছে।
মাস দুয়েক আগে শুভাশিস চৌধুরীর বাড়িতে হামলা চালানোর অভিযোগ উঠেছিল তৃণমূল কংগ্রেস আশ্রিত দুষ্কৃতীদের বিরুদ্ধে। সেই সময় তাঁকে মারধরও করা হয়েছিল বলে অভিযোগ। এরপর এদিন সকাল দশটা নাগাদ স্থানীয় কিছু মানুষ ও তৃণমূল কংগ্রেস নেতৃত্ব শুভাশিসবাবুর বাড়ির সামনে পৌঁছন। সেখানে তাঁরা ধর্নায় বসেন। তাঁদের দাবি, এলাকার বিভিন্ন জায়গায় চাপ দিয়ে অনেকের কাছ থেকে টাকা তোলা হয়েছে। তৃণমূল নেতৃত্বের দাবি, এই টাকার পরিমান ১০ থেকে ১২ লক্ষ টাকা। সেই টাকা ফেরতের দাবি জানানো হয়।
খবর পেয়ে কোচবিহার কোতোয়ালি থানার পুলিস ঘটনাস্থলে আসে। তারা বিষয়টি খতিয়ে দেখার আশ্বাস দিলে ধর্না তুলে নেওয়া হয় বলে তৃণমূল কংগ্রেসের দাবি।
দেওয়ানহাটের অঞ্চল তৃণমূল কংগ্রেস সভাপতি তাপসকুমার দে বলেন, অন্যায়ভাবে আদায় করা টাকা ফেরতের দাবিতে আমরা এদিন ওই বিজেপি নেতার বাড়ির সামনে ধর্নায় বসেছিলাম। এলাকার হতদরিদ্র্র মানুষের কাছ থেকে চাপ দিয়ে টাকা নেওয়া হয়েছে। সেই কারণেই আমরা এই ধরণের অন্যায় কাজকে চাপমানি নাম দিয়েছি। আমার ছেলের কাছ থেকেও চাপ দিয়ে দুই দফায় সাত হাজার টাকা নেওয়া হয়েছে। যাঁদের কাছ থেকে এভাবে টাকা নেওয়া হয়েছে তাঁদের বেশিরভাগই এদিন এখানে উপস্থিত ছিলেন। পরে পুলিস এসে বিষয়টি খতিয়ে দেখার আশ্বাস দিলে আমরা ধর্না তুলে নিই। এব্যাপারে আমরা থানায় অভিযোগ দায়ের করব।
শুভাশিসবাবু বলেন, এটা তৃণমূলের নোংরা রাজনীতি। নিজেরা দুর্নীতিতে ডুবে রয়েছে। তারাই আবার বিজেপির সৎ নেতৃত্বের উপরে কালি ছিটিয়ে প্রচারের আলোতে আসতে চাইছে। আমার কাছে এলাকার কেউ কোনও টাকা পান না। মানুষ এই সব বিষয়ে ক্ষুদ্ধ। জনতা এসবের জবাব দেওয়ার জন্য প্রস্তুত হয়ে আছে।
নাটাবাড়ি বিধানসভার বিজেপির সংযোজক সঞ্জয় চক্রবর্তী বলেন, চাপমানি কেউ খেয়ে থাকলে সেটা তৃণমূল কংগ্রেস খেয়েছে। ওই জায়গা দিয়ে আমাদের গান্ধী সংকল্প যাত্রা যাওয়ার কথা রয়েছে। তার আগে পরিকল্পিতভাবে এসব করা হচ্ছে।
মাস দুয়েক আগে শুভাশিস চৌধুরীর বাড়িতে হামলা চালানোর অভিযোগ উঠেছিল তৃণমূল কংগ্রেস আশ্রিত দুষ্কৃতীদের বিরুদ্ধে। সেই সময় তাঁকে মারধরও করা হয়েছিল বলে অভিযোগ। এরপর এদিন সকাল দশটা নাগাদ স্থানীয় কিছু মানুষ ও তৃণমূল কংগ্রেস নেতৃত্ব শুভাশিসবাবুর বাড়ির সামনে পৌঁছন। সেখানে তাঁরা ধর্নায় বসেন। তাঁদের দাবি, এলাকার বিভিন্ন জায়গায় চাপ দিয়ে অনেকের কাছ থেকে টাকা তোলা হয়েছে। তৃণমূল নেতৃত্বের দাবি, এই টাকার পরিমান ১০ থেকে ১২ লক্ষ টাকা। সেই টাকা ফেরতের দাবি জানানো হয়।
খবর পেয়ে কোচবিহার কোতোয়ালি থানার পুলিস ঘটনাস্থলে আসে। তারা বিষয়টি খতিয়ে দেখার আশ্বাস দিলে ধর্না তুলে নেওয়া হয় বলে তৃণমূল কংগ্রেসের দাবি।
