পড়ে গিয়ে বা পথ দুর্ঘটনায় আঘাতপ্রাপ্তির যোগ থাকায় সতর্ক হন। কর্মে উন্নতি ও সাফল্যের যোগ। ... বিশদ
একাত্তরের পর থেকেই, গর্বের দিনটি প্রতিবছর ফোর্ট উইলিয়ামে সাড়ম্বরেই উদযাপন করা হয়। বাংলাদেশি মুক্তিযোদ্ধা এবং যুদ্ধে অংশ নেওয়া সেনার অবসরপ্রাপ্ত অফিসাররা এইদিন তাঁদের অভিজ্ঞতার কথা শোনান। শুক্রবার ফোর্ট উইলিয়ামে বিজয় দিবসের ‘কার্টন রেইজার’ ছিল। সেখানে উপস্থিত ছিলেন ইস্টার্ন কমান্ড (সদর)-এর মেজর জেনারেল মোহিত শেঠ এবং অসীম সাহসী ‘যুদ্ধ সংবাদদাতা’ মানস ঘোষ। যুদ্ধের সংবাদ সংগ্রহ ও পরিবেশনের ব্যক্তিগত অভিজ্ঞতার কথা শোনান মানসবাবু।
বহু মুক্তিযোদ্ধা এবং তাঁদের পরিবার গতবারও বিজয় দিবসে এসেছিলেন। তবে, এবার তাঁদের উপস্থিতি নিয়ে সংশয় থাকছে। এতদিন প্রত্যেক ১৬ ডিসেম্বর মুক্তিযোদ্ধারা উপস্থিত থাকেন। আগামী ১৬ তারিখ ফোর্ট উইলিয়ামে বিজয় দিবসের অনুষ্ঠান সূচি জানানো হয়েছে। ওইদিন সকালে ভারতীয় সেনার তরফে বিজয়স্মারকে প্রথমে সম্মান জানানো হবে। ‘ওয়ার ভেটেরেনরা’ শোনাবেন তাঁদের অভিজ্ঞতার কথা। বিকেলে অনুষ্ঠিত হবে বর্ণাঢ্য ‘মিলিটারি ট্যাটু’।