পড়ে গিয়ে বা পথ দুর্ঘটনায় আঘাতপ্রাপ্তির যোগ থাকায় সতর্ক হন। কর্মে উন্নতি ও সাফল্যের যোগ। ... বিশদ
সংবাদমাধ্যম সূত্রে খবর, গত ১১ ডিসেম্বর রাজ্য ক্যান্সার হাসপাতালে ভর্তি করা হয় ওই শিশুকে। পরিবারের অভিযোগ, শুয়ে থাকাকালীন হঠাৎ শিশুটি কাঁদতে শুরু করে। সঙ্গে সঙ্গে কম্বল সরিয়ে দেখা যায়, একটি ইঁদুর শিশুকে কামড়ে পালিয়ে যাচ্ছে। শিশুর পা দিয়ে রক্ত বেরোচ্ছিল। তড়িঘড়ি হাসপাতাল কর্মীদের জানানো হলে, তাঁরা এসে শিশুর পায়ে ব্যান্ডেজ বেঁধে দেন। তবে তারপরই ওই ক্যান্সার আক্রান্ত শিশুর মৃত্যু হয়। ইঁদুরের কামড়ানোর জন্য তার মৃত্যু হয়েছে বলে দাবি তোলে পরিবার।
যদিও হাসপাতালের সুপার ডা. সন্দীপ জাসুজা বলেন, ওই শিশুর প্রচণ্ড জ্বর ও নিউমোনিয়া হয়ে গিয়েছিল। তার জেরেই সেপ্টিসেমিয়ায় মারা যায়। এর পিছনে ইঁদুরের কামড়ের কোনও যোগ নেই। রাজ্যের স্বাস্থ্য-শিক্ষা দপ্তরের সচিব অম্বরিশ কুমার এই ঘটনায় পূর্ণাঙ্গ তদন্তের নির্দেশ দিয়েছেন।
চলতি বছরেই এর আগে সাশন জেনারেল হাসপাতালে চিকিৎসা চলাকালীন ৩০ বছরের এক রোগীর মৃত্যু হয়। তাঁর পরিবারেরও দাবি ছিল, ইঁদুরের কামড়ে মৃত্যু হয়েছে। তারপর ফের রাজ্যের আরও এক হাসপাতালে একই ধরনের ঘটনা।