পড়ে গিয়ে বা পথ দুর্ঘটনায় আঘাতপ্রাপ্তির যোগ থাকায় সতর্ক হন। কর্মে উন্নতি ও সাফল্যের যোগ। ... বিশদ
এদিন সাংবাদিকদের অল্লু বলেন, ‘চিন্তার কোনও কারণ নেই। আমি ঠিক আছি। অনুগারীদের শুভেচ্ছা জানাই। আমি আইন মেনে চলি। আইনি প্রক্রিয়ায় সহযোগিতা করব।’ এরপরেই তাঁর বক্তব্য, ‘আরও একবার মৃতার পরিবারের প্রতি আন্তরিক সমবেদনা জানাই। অত্যন্ত দুর্ভাগ্যজনক ঘটনা। যা হয়েছে তার জন্য আমরা দুঃখিত। ওই পরিবারের পাশে থাকব। সবদিক দিয়ে সাহায্য করার চেষ্টা করব।’
গত ৪ ডিসেম্বর হায়দরাবাদের সন্ধ্যা থিয়েটারে ‘পুষ্পা ২: দ রুল’ সিনেমার প্রিমিয়ারে গিয়েছিলেন ভাস্কর মাগুদামপল্লি। সঙ্গে ছিলেন তাঁর স্ত্রী রেবতী, ন’বছরের পুত্র ও আট বছরের কন্যা। কিছুক্ষণ পরে প্রেক্ষাগৃহে আসেন অল্লু। সুপারস্টারকে দেখতে হুড়োহুড়ি পড়ে যায়। ভিড়ের মধ্যে ছেলেকে নিয়ে মাটিতে পড়ে যান রেবতী। পরে হাসপাতালে ওই মহিলার মৃত্যু হয়। এই ঘটনায় শুক্রবার অল্লু গ্রেপ্তার করে পুলিস। এই ঘটনা ঘিরে শোরগোল পড়ে গিয়েছিল। বিকেলে তাঁকে ১৪ দিনের জেল হেফাজতে পাঠানোর নির্দেশ দিয়েছিল নিম্ন আদালত। কয়েক ঘণ্টা পরেই তেলুগু সুপারস্টারের চার সপ্তাহের অন্তর্বর্তী জামিন মঞ্জুর করে তেলেঙ্গানা হাইকোর্ট। তবে জেল কর্তৃপক্ষের কাছে জামিন সংক্রান্ত নথি দেরিতে আসায় তাঁকে জেলেই রাত কাটাতে হয়। বিষয়টি নিয়ে ক্ষোভ উগরে দিয়েছেন অল্লুর আইনজীবী অশোক রেড্ডি। তিনি বলেন, ‘হাইকোর্টের নির্দেশ স্পষ্ট ছিল। তা সত্ত্বেও কেন আমার মক্কেলকে সময়মতো মুক্তি দেওয়া হয়নি সেটা স্পষ্ট করতে হবে। এটা সম্পূর্ণ অবৈধ। আমরা আইনের দ্বারস্থ হব।’