একাধিক সূত্রে অর্থপ্রাপ্তি ও ঋণশোধে মানসিক ভাব মুক্তি। নিজ বুদ্ধি ও দক্ষতায় কর্মোন্নতি ও সুনাম। ... বিশদ
২০০০ সাল থেকে টানা তিনবার কনৌজ থেকে জিতে লোকসভায় গিয়েছিলেন অখিলেশ। ২০১২ সালে উত্তরপ্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী হওয়ার পর সাংসদ পদে ইস্তফা দেন তিনি। উপ নির্বাচনে জয়ী হন অখিলেশের স্ত্রী ডিম্পল যাদব। ২০১৪ সালে ডিম্পল আসনটি ধরে রাখতে পারলেও ২০১৯ সালে তিনি বিজেপির সুব্রত পাঠকের কাছে হেরে যান। এবার বিজেপি চ্যালেঞ্জ গ্রহণ করে ফের কনৌজে মনোনয়ন পেশ করলেন অখিলেশ। সঙ্গে ছিলেন রামগোপাল যাদব সহ দলের প্রবীণ নেতারাও। মনোনয়ন পেশের পর সমাজবাদী পার্টির সভাপতি বলেন, ‘পার্টি কর্মী ও সাধারণ মানুষ চেয়েছিলেন আমি কনৌজ থেকে লড়াই করি। আশা করি মানুষের আশীর্বাদ পাব। নেতাজিই (মুলায়ম সিং যাদব) প্রথমবার আমাকে এখানে লড়তে পাঠিয়েছিলেন।’ কিন্তু বিজেপি বলছে, এবারের ভোট ভারত-পাকিস্তান ক্রিকেট ম্যাচের মতো। অখিলেশের জবাব, ‘ওরা না বল ছুঁড়তে পারবে, না পারবে ব্যাট তুলতে। আমরা ছ’বলে ছয় ছক্কা হাঁকাব।’ রামগোপাল যাদবের দাবি, ‘কনৌজ থেকে বিশাল ব্যবধানে জিতবে সমাজবাদী পার্টি।’ আর বর্তমান সাংসদ তথা বিজেপি প্রার্থী সুব্রত পাঠক বলছেন, ‘লড়াইটা কঠিন হতে চলেছে ঠিক কথা। তবে শেষ পর্যন্ত বিজেপিই জিতবে। কনৌজের জন্য বিজেপি অনেক কাজ করেছে। এই শহরকে ভবিষ্যতে নয়ডা, আগ্রা ও লখনউয়ের মতো করে গড়ে তোলা হবে।’