সব কর্মেই অর্থকড়ি উপার্জন বাড়বে। কর্মের পরিবেশে জটিলতা। মানসিক উত্তেজনা কমাতে চেষ্টা করুন। ... বিশদ
বোর্নভিটায় চিনির মাত্রা নিয়ে বিতর্ক দীর্ঘদিনের। এক ইউটিউবার প্রথম তাঁর ভিডিওয় দাবি করেন, বোর্নভিটা পাউডারে অতিরিক্ত চিনি, কোকো ও ক্ষতিকর রং ব্যবহার করা হয়েছে। যা শিশুদের শারীরিক সমস্যা তৈরি করতে পারে। এমনকী ক্যানসার পর্যন্ত হতে পারে বলেও দাবি করেছিলেন সেই ইউটিউবার। যদিও তাঁর দাবি উড়িয়ে দিয়েছিল মন্ডেলেজ ইন্ডিয়া। এই ঘটনার পরেই এনসিপিসিআর গত বছর এপ্রিলে বোর্নভিটাকে বিভ্রান্তিকর বিজ্ঞাপন, প্যাকেজিং ও লেবেল সরিয়ে নেওয়া নির্দেশ দেয়। গত ডিসেম্বরে মন্ডেলেজ জানায় তারা বোর্নভিটায় চিনির মাত্রা কমিয়েছে। কিন্তু সেই মাত্রাও অনেক বেশি বলে জানিয়েছে এনসিপিসিআর। যেহেতু আইনে কোনও সংজ্ঞা নেই তাই কোনও পানীয়কে ‘হেলথ ড্রিঙ্ক’ বলে প্রচারে অর্থ আইন ভাঙা বলেও জানিয়েছে কমিশন। এছাড়া যে সব সংস্থা সুরক্ষা মানদণ্ড ও নির্দেশিকা মানছে না এবং পাওয়ার সাপ্লিমেন্টকে হেলথ ড্রিঙ্কস হিসেবে প্রচার করছে, তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়ার জন্য এফএসএসএআই-কে নির্দেশ দিয়েছে শিশু সুরক্ষা সংরক্ষণ কমিশন। চলতি মাসের শুরুতেই এফএসএসএআইয়ের তরফে দুগ্ধজাত ও মল্ট থেকে তৈরি পানীয়কে হেলথ ড্রিঙ্কস হিসেবে বিক্রি করার ক্ষেত্রে ই-কমার্স পোর্টালগুলির উপর নিষেধাজ্ঞা জারি করা হয়।