বিদ্যা ও কর্মে উন্নতির যুগ অর্থকরি দিকটি কমবেশি শুভ। মানসিক চঞ্চলতা ও অস্থিরতা থাকবে। স্বাস্থ্যের ... বিশদ
দুষ্কৃতীদের থেকে নিরাপদ দূরত্ব রেখে চলতে চাইছেন বহুজন সমাজপার্টির নেত্রী মায়াবতীও। কিছু দিন আগেই তিনি জানিয়ে দেন, তাঁর দল জেলবন্দি বিধায়ক মুখতার আনসারিকে আগামী নির্বাচনে টিকিট দেবে না। ট্যুইটারে তাঁর সাফ ঘোষণা, আগামী নির্বাচনে বিএসপি কোনও বাহুবলি বা মাফিয়াকে প্রার্থী করবে না। উল্লেখ্য, পাঁচবারের বিধায়ক মুখতার আনসারির বিরুদ্ধে তোলাবাজি, খুন সহ একাধিক বড়সড় দুষ্কর্মের অভিযোগ রয়েছে। তার বিরুদ্ধে গাজিপুরা মহম্মদাবাদের বিধায়ক কৃষ্ণানন্দ রাইকে খুনের অভিযোগ রয়েছে। ঘটনাটি ২০০৫ সালের। বর্তমানে বান্দা জেলে রয়েছে মুখতার। উত্তরপ্রদেশের রাজনীতিতে আনসারি ভাইদের প্রভাব রয়েছে বরাবরই। বিশেষ করে পূর্ব উত্তরপ্রদেশে মুসলিম ভোটারদের উপর তাঁদের যথেষ্ট প্রভাব রয়েছে। সম্প্রতি জল্পনা উস্কে দিয়ে মুখতার আনসারির দাদা গাজিপুরা মহম্মদাবাদের দু’বারের বিধায়ক শিবগাতুল্লা আনসারি বিএসপি ছেড়ে অখিলেশের দলে যোগ দেন। তবে কি শিবির বদলে ফের লড়াইয়ের ময়দানে নামছে আনসারি ব্রাদার্স? সেই প্রশ্ন উঠতে শুরু করে। তবে সমাজবাদী পার্টির মুখপাত্র রাজেন্দ্র চৌধুরী বলেন, ‘সপা কখনও দুষ্কৃতীদের টিকিট দেয় না। আমাদের বিশ্বাস, দুষ্কৃতীরা রাজনীতিতে এলে গণতন্ত্রের ক্ষতি।’ বিজেপি মুখপাত্র হর্ষবর্ধন শ্রীবাস্তব বলেন, কারও নামে মামলা থাকা মানেই তিনি দুষ্কৃতী নন। অনেক সময় রাজনৈতিক কারণে নেতাদের বিরুদ্ধে মামলা দায়ের করা হয়। যদিও এবিষয়ে দল সচেতন রয়েছে বলে দাবি করেন তিনি। তাঁর সাফ কথা, বিজেপি সবসময় রাজনীতিতে দুর্বৃত্তায়নের বিরুদ্ধে। তিনি মনে করিয়ে দেন ২০১৭ সালে বিজেপির স্লোগান ছিল দুষ্কৃতীমুক্ত উত্তরপ্রদেশ।