পারিবারিক সম্পত্তি বিভাজনে আইনি চাপ বাড়তে পারে। কাজকর্মে যোগাযোগের অভাবে বিঘ্ন। ... বিশদ
জাপানি সহযোগিতায় মুম্বই-আমেদাবাদের মধ্যে চলবে দেশের প্রথম বুলেট ট্রেন। এই ট্রেনের গতি হতে চলেছে ঘণ্টায় সর্বোচ্চ ৩৫০ কিলোমিটার পর্যন্ত। কিন্তু প্রস্তাবিত ‘দেশীয়’ বুলেট ট্রেনের গতি কমে যাবে ঘণ্টায় অন্তত ১০০ কিলোমিটার পর্যন্ত। অর্থাৎ, তার সর্বোচ্চ গতি হবে ঘণ্টায় প্রায় ২৫০ কিলোমিটার। প্রাথমিকভাবে দেশীয় প্রযুক্তির বুলেট ট্রেনের সম্ভাব্য রুট হিসেবে হাওড়া-বারাণসীর নাম নিয়ে আলোচনা শুরু হয়েছে রেলভবনের অন্দরে। যদিও ওয়াকিবহাল মহলের বক্তব্য, রেল আগে একটি রুটেই দেশের হাইস্পিড ট্রেন চালাক। তারপর বরং সম্ভাব্য অন্যান্য রুট নিয়ে আলোচনা শুরু হবে। প্রসঙ্গত, বিজেপির লোকসভা নির্বাচনের ইস্তাহারেই প্রতিশ্রুতি দেওয়া হয়েছে যে, কেন্দ্রে ফের ক্ষমতায় এলে দেশের পূর্বাঞ্চল সহ মোট তিনটি করিডরে বুলেট ট্রেন চালানো হবে। ‘আত্মনির্ভর’ হাইস্পিড ট্রেনের প্রেক্ষাপট ওই ‘মোদি-কি-গ্যারান্টি’রই উপরই নির্ভরশীল কি না, সেই প্রশ্নও উঠছে। রেল সূত্র জানাচ্ছে, ২০১৯ সালে বন্দে ভারত ট্রেনের গতি ছিল ঘণ্টায় সর্বোচ্চ ১৬০ কিলোমিটার। ২০২২ সালে তা বাড়িয়ে করা হয়েছে সর্বোচ্চ ১৮০ কিলোমিটার। ২০২৪ সালে বন্দে ভারত ট্রেনের সর্বোচ্চ গতি আরও বাড়িয়ে ঘণ্টায় সর্বোচ্চ ২২০ কিলোমিটার পর্যন্ত করার লক্ষ্যমাত্রা নেওয়া হয়েছে। রেল সূত্রের ব্যাখ্যা, এই প্রযুক্তি কাজে লাগিয়েই ঘণ্টায় আরও ৩০ কিলোমিটার পর্যন্ত সর্বোচ্চ গতি বৃদ্ধি করে দেশীয় ‘বুলেট’ ট্রেন নিয়ে আসার কথা ভাবা হচ্ছে। অর্থাৎ, নাকের বদলে নরুণ?