পারিবারিক সম্পত্তি বিভাজনে আইনি চাপ বাড়তে পারে। কাজকর্মে যোগাযোগের অভাবে বিঘ্ন। ... বিশদ
২০১৮ সালের এপ্রিল মাস থেকেই পরিসংখ্যান মন্ত্রক সংগঠিত ক্ষেত্রে কর্মসংস্থান সংক্রান্ত তথ্যাদি প্রকাশ করছে। প্রধানত ইপিএফ, ইএসআই এবং এনপিএসে কতজন গ্রাহক অন্তর্ভুক্ত হলেন, তার উপর ভিত্তি করেই সংশ্লিষ্ট পরিসংখ্যান প্রকাশ করা হয়। শ্রমমন্ত্রকের আওতাধীন ইপিএফও, কর্মচারী রাজ্য বিমা নিগম (ইএসআইসি) এবং অর্থমন্ত্রকের অধীনে থাকা পিএফআরডিএ (পেনশন ফান্ড রেগুলেটরি অ্যান্ড ডেভেলপমেন্ট অথরিটি) সূত্রে প্রাপ্ত তথ্য দিয়েই সামগ্রিক পরিসংখ্যান প্রকাশ করে মন্ত্রক। সার্বিকভাবে এর নাম দেওয়া হয় ‘পে-রোল রিপোর্টিং ইন ইন্ডিয়া : অ্যান এনপ্লয়মেন্ট পারসপেক্টিভ’। অতীতে নিয়মিতভাবেই প্রত্যেক মাসে এটি প্রকাশিত হয়েছে। এব্যাপারে সর্বশেষ পিআইবি রিলিজ হয়েছে গত ২৩ ফেব্রুয়ারি। তার প্রতি মাসেই এই সংক্রান্ত পিআইবি রিলিজ দিয়ে তা প্রকাশ করেছে পরিসংখ্যান মন্ত্রক। ব্যতিক্রম গত মার্চ এবং এপ্রিল। গত ২৩ ফেব্রুয়ারির রিপোর্টে বলাও হয়েছে যে, ২২ মার্চ পরবর্তী পরিসংখ্যান প্রকাশ করা হবে। কিন্তু তা হয়নি। ফলে বাড়ছে জল্পনা। উঠছে প্রশ্নও।