বিদ্যা ও কর্মে উন্নতির যুগ অর্থকরি দিকটি কমবেশি শুভ। মানসিক চঞ্চলতা ও অস্থিরতা থাকবে। স্বাস্থ্যের ... বিশদ
প্রথম থেকেই পেগাসাস ব্যবহার নিয়ে কেন্দ্রের বিরুদ্ধে সরব হয়েছিল বিরোধীরা। কিন্তু, সরকারের তরফে এব্যাপারে কোনও উচ্চবাচ্য করা হচ্ছে না। জনস্বার্থ মামলায় এই বিষয়টিও উল্লেখ করেছে এডিটার্স গিল্ড। তাদের আর্জি, নজরদারি চালাতে কোনও বিদেশি সংস্থার সঙ্গে চুক্তি হয়েছিল কি না, তা জানাতে কেন্দ্রকে নির্দেশ দিক সুপ্রিম কোর্ট। এছাড়া, স্পাইওয়্যারের জন্য কত টাকা খরচ করা হয়েছে এবং নজরদারির আওতায় কোনও ভারতীয়রা রয়েছেন, তা জানাতে বলা হোক সরকারকে।
নজরদারি ইস্যুতে ঘরে-বাইরে বিজেপির উপর চাপ ক্রমশ বাড়ছে। ইতিমধ্যেই গেরুয়া শিবিরের অস্বস্তি বাড়িয়েছেন বিহারের মুখ্যমন্ত্রী নীতীশ কুমার। বিরোধীদের সুরে সুর মিলিয়ে আড়ি পাতা নিয়ে তিনিও তদন্তের দাবি জানিয়েছেন। এবার সেই তালিকায় নাম জুড়ল জিতনরাম মাঝিরও। বিহারে বিজেপির জোটসঙ্গী তথা হিন্দুস্তান আওয়াম মোর্চা (সেকুলার)-র শীর্ষনেতাও তদন্তের দাবি তোলায় আরও বিপাকে গেরুয়া শিবির। এদিন জিতনরাম বলেন, বিরোধীরা নজরদারি ইস্যুতে সংসদে প্রচুর হট্টগোল করছে। তার মানে বিষয়টি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। তাই বর্তমান পরিস্থিতির পরিপ্রেক্ষিতে এই নিয়ে অবিলম্বে তদন্ত করা উচিত। তাহলেই পরিষ্কার হয়ে যাবে কে, কার উপর নজরদারি চালাচ্ছে।