বিদ্যা ও কর্মে উন্নতির যুগ অর্থকরি দিকটি কমবেশি শুভ। মানসিক চঞ্চলতা ও অস্থিরতা থাকবে। স্বাস্থ্যের ... বিশদ
প্রসঙ্গত, সতীশ মিশ্রই মায়াবতীর দলের কার্যত প্রধান স্ট্র্যাটেজিস্ট। দীর্ঘদিন ধরেই তিনি মায়াবতীর দলের হয়ে এই কাজ করে আসছেন। উত্তরপ্রদেশে ভোটের আগে এভাবে মায়াবতীর দল টালমাটাল হয়ে যাওয়ায় যতটা মায়াবতী বিপদে, তার থেকেও অনেক বেশি উদ্বেগে বিজেপি।
কারণ, বিগত কয়েক বছর ধরে সরাসরি এনডিএ’তে সামিল না হয়েও মায়াবতী বিজেপির বন্ধুই হয়ে উঠেছেন। সংসদের অন্দরে তো বটেই, সংসদের বাইরেও দলিত নেত্রী লাগাতার প্রায় প্রতিটি ইস্যুতেই বিজেপি ও মোদি সরকারকে সমর্থন করেছেন।
২০২২ সালে উত্তরপ্রদেশে বিজেপির সবথেকে বড় ভরসা বিরোধী ভোটের বিভাজন। কারণ, মায়াবতী আগেই ঘোষণা করেছেন যে, আর তিনি সমাজবাদী পার্টির সঙ্গে কোনও জোট করবেন না। ফলে কংগ্রেস, সমাজবাদী পার্টি ও বহুজন সমাজ পার্টির মধ্যে বিজেপি বিরোধী ভোটের বিভাজন হওয়ার সম্ভাবনা। কিন্তু মায়াবতীর দলে এভাবে ভাঙন ধরলে ভোটের লড়াই সরাসরি হবে বিজেপি বনাম সমাজবাদী ও কংগ্রেস জোটের মধ্যে। মায়াবতীর দলের এই কলহ ও বিদ্রোহে তাই সবথেকে বেশি চিন্তায় পড়তে হবে বিজেপিকেই।