বিদ্যা ও কর্মে উন্নতির যুগ অর্থকরি দিকটি কমবেশি শুভ। মানসিক চঞ্চলতা ও অস্থিরতা থাকবে। স্বাস্থ্যের ... বিশদ
মুখ্যমন্ত্রী উদ্ধব থ্যকারের শিবসেনা কোনও আসন না পেলেও জোটসঙ্গী এনসিপি ও কংগ্রেস দু’টি করে আসনে জয়ী হয়েছে। শিবসেনা প্রার্থী দিয়েছিল শুধুমাত্র অমরাবতী আসনে। সেখানে জয়ী হয়েছেন নির্দল প্রার্থী। গত মঙ্গলবার বিধান পরিষদের এই ৬টি আসনে ভোট হয়েছিল। এগুলির মধ্যে তিনটি ছিল ‘গ্র্যাজুয়েট’ (পুনে, আওরঙ্গাবাদ ও নাগপুর) আসন ও দু’টি ‘টিচার’ (পুনে ও অমরাবতী) আসন। বিধান পরিষদের ‘গ্র্যাজুয়েট’ আসনের ভোটার হন ওই অঞ্চলে বসবাসকারী স্নাতক ডিগ্রিধারীরা। ‘টিচার’ আসনে ভোট দেন সংশ্লিষ্ট কেন্দ্রের সব পূর্ণ সময়ের শিক্ষক। পাশাপাশি ধুলে-নন্দুরবার আসনে হয়েছিল উপ-নির্বাচন। এই আসনের বিধায়ক অমরীশ প্যাটেল কংগ্রেস ছেড়ে বিজেপিতে যোগ দেওয়ার কারণে সেখানে উপ-নির্বাচন হয়। একমাত্র এই ধুলে-নন্দুরবার আসনটি বিজেপির ঝুলিতে গিয়েছে। দল বদলের পরও আসনটি ধরে রাখলেন প্যাটেল। তবে বিজেপির কাছে সবচেয়ে বড় ধাক্কা খাসতালুক বলে পরিচিত নাগপুর আসনটিতে পরাজয়। নাগপুর আসনটি থেকে অতীতে বহুবার জয়ী হয়েছিলেন কেন্দ্রীয় মন্ত্রী নীতিন গাদকারি। ২০১৪ সালের লোকসভা ভোটে জয়ী হওয়ার আগে পর্যন্ত এই আসনটির প্রতিনিধিত্ব করেছেন তিনি। পাশাপাশি নাগপুরের এই আসনে একসময় জয়ী হয়েছিলেন প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী দেবেন্দ্র ফড়নবিশের বাবা গঙ্গাধর রাও ফড়নবিশ। দেবেন্দ্র ফড়নবিশ ও দলের রাজ্য সভাপতি চন্দ্রকান্ত পাতিলের প্রচার সত্ত্বেও আসনটি ধরে রাখতে পারল না বিজেপি। ৬টি আসনে ক্ষমতাসীন জোট শিবির থেকে শারদ পাওয়ারের এনসিপি জয়ী হয়েছে আওরঙ্গাবাদ ও পুনে আসনে।