বিদ্যা ও কর্মে উন্নতির যুগ অর্থকরি দিকটি কমবেশি শুভ। মানসিক চঞ্চলতা ও অস্থিরতা থাকবে। স্বাস্থ্যের ... বিশদ
প্রযুক্তিগত উন্নয়নের সঙ্গে সঙ্গে অপ্রচলিত শক্তি থেকে উৎপাদিত বিদ্যুতের খরচ কমছে বলে প্রধানমন্ত্রী জানিয়েছেন। তাঁর কথায়, ‘সৌরশক্তি থেকে উৎপাদিত বিদ্যুতের খরচ ইউনিট প্রতি ১২-১৩ টাকা থেকে কমে ২ টাকায় নেমে এসেছে। সৌরশক্তির ব্যবহারই ভারতের অগ্রাধিকারের তালিকায় রয়েছে। এছাড়াও, ১৭৫ গিগাওয়াট পুনর্ব্যবহারযোগ্য বিদ্যুৎ উৎপাদনের লক্ষ্যমাত্রাও নেওয়া হয়েছে। ২০২২ সালের মধ্যে ওই লক্ষ্যমাত্রা পূরণ করা যাবে বলে আমি আশাবাদী।’ আর ২০৩০ সালের মধ্যে ৪৫০ গিগাওয়াট বিদ্যুৎ উৎপাদনের লক্ষ্যমাত্রা পূরণ করাও সম্ভব হবে বলে প্রধানমন্ত্রী জানিয়েছেন।
অনুষ্ঠানে ভার্চুয়াল বক্তব্য রাখতে গিয়ে রিলায়েন্স ইন্ডাস্ট্রিজের চেয়ারম্যান মুকেশ আম্বানি কেন্দ্রের সংস্কার প্রক্রিয়ার ভূয়সী প্রশংসা করেন। শনিবার তিনি বলেন, ‘প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির নেতৃত্বে যে আর্থিক সংস্কার শুরু হয়েছে, ভবিষ্যতে তাই দ্রুত উন্নয়নের পথকে প্রশস্ত করবে।’ তিনি আরও বলেন মোদির উজ্জীবিত নেতৃত্বের জন্যই গোটা বিশ্ব ভারতের উপর নজর রাখতে শুরু করেছে। প্রধানমন্ত্রীর আত্মবিশ্বাস এবং প্রত্যয়ের কারণেই গোটা দেশ অনুপ্রাণিত।