একাধিক সূত্রে অর্থপ্রাপ্তি ও ঋণশোধে মানসিক ভাব মুক্তি। নিজ বুদ্ধি ও দক্ষতায় কর্মোন্নতি ও সুনাম। ... বিশদ
অমিত শাহ বলেছেন, সংশোধিত নাগরিকত্ব আইন নিয়ে বিরোধীদের সঙ্গে যে লড়াই আমাদের চলছে, সেটা হল ভালোর সঙ্গে মন্দের লড়াই। দেশের উন্নতি আর ভালো যারা চায় তারা এই আইনকে সমর্থন করছে। আর বিরোধিতা করছে তারাই, যারা চায় দেশ টুকরো টুকরো হয়ে যাক।
অমিত শাহ আজও এই গোটা নাগরিকত্ব আইন বিরোধী আন্দোলনকে টুকরে টুকরে গ্যাং-এর চক্রান্ত বলেই অভিহিত করেছেন। কংগ্রেসকে আক্রমণ করে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বলেছেন, ভোটব্যাঙ্কের রাজনীতির জন্যই বাংলাদেশ, পাকিস্তান, আফগানিস্তান থেকে আসা সংখ্যালঘু উদ্বাস্তুদের নাগরিকত্ব দিতে নারাজ কংগ্রেস। লখনউতে দাঁড়িয়ে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ সমাজবাদী পার্টির নেতা মিলিটারি স্কুলের ছাত্র, এনভায়র্নমেন্টাল ইঞ্জিনিয়ারিং নিয়ে পাশ করা এবং মাস্টার্স ডিগ্রি থাকা অখিলেশ যাদবকে কটাক্ষ করে বলেছেন, অখিলেশ যাদব একটু পড়াশোনা করলে ভালো হয়। মাঝেমধ্যে একটু আধটু পড়াশোনা করা ভালো। আইনটা ভালো করে পড়ুন। আপনিও এই আইনের বিরোধিতা করছেন? অখিলেশ যাদবকে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আরও চ্যালেঞ্জ করে বলেছেন, ক্ষমতা থাকলে পাঁচ মিনিট বলুন সংশোধিত নাগরিকত্ব আইন সম্পর্কে। বস্তুত আজ স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী গোটা দেশের তাবৎ আন্দোলনকারী বিরোধী নেতানেত্রী এবং আইনের বিরোধীদের বলেছেন, কেউ কিছুই জানেন না। শুধুই মিথ্যা প্রচার করছেন। দেশজুড়ে এই আইন প্রত্যাহারের দাবিতে যারা আন্দোলন করছে তাদের উদ্দেশ্যে অমিত শাহ প্রশ্ন করেছেন, আজ আপনারা মানবাধিকার নিয়ে হাতে কালো ব্যান্ড বাঁধছেন। যখন পাকিস্তান, বাংলাদেশ, আফগানিস্তানে সংখ্যালঘুদের উপর অত্যাচার হয় তখন আপনারা এই প্রতিবাদ করেন না কেন? তাই আমরা এদের পাশে থাকব। আন্দোলন, বিরোধিতা যার যত ইচ্ছে করে যাক, সংশোধিত নাগরিকত্ব আইন কার্যকর করা থেকে আমরা পিছু হটব না।