বিদ্যা ও কর্মে উন্নতির যুগ অর্থকরি দিকটি কমবেশি শুভ। মানসিক চঞ্চলতা ও অস্থিরতা থাকবে। স্বাস্থ্যের ... বিশদ
সেপ্টেম্বর মাসে চাঁদের মাটিতে অবতরণের কিছু আগে ইসরোর কন্ট্রোল রুমের সঙ্গে বিক্রমের যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন হয়। তারপর থেকে আর কোনও খোঁজ মেলেনি তার। ওই মাসেই নাসা চন্দ্রপৃষ্ঠের একটি ছবি প্রকাশ করেছিল নাসা। বিষয়টি নজরে পড়ে সন্মুগের। তিনি নাসা ও ইসরোকে পাল্টা ট্যুইট করে একটি বিন্দু সম্পর্কে জানতে চান। তাঁর আন্দাজ ছিল, ওটিই বিক্রমের ধ্বংসাবশেষ। সন্মুগের প্রশ্নের জবাব খুঁজতে শুরু করে নাসা। ‘লুনার রিকনসাইল্যান্স অরবিটার’ (এলআরও)-র তোলা ছবি বিশদে পর্যালোচনা করে নাসার গবেষকরা বিক্রমের ধ্বংসাবশেষ খুঁজে পান। দেখা যায়, সন্মুগের চিহ্নিত বিন্দুটিই বিক্রমের ধ্বংসাবশেষ। বিক্রম চাঁদের মাটির যেখানে ভেঙে পড়ে থাকতে পারে বলে অনুমান করা হয়েছিল তার ৭৫০ মিটার দূরে মেলে ধ্বংসাবশেষটি। গতকাল গভীর রাতে নাসার ট্যুইটের পর রাতারাতি সেলিব্রিটি হয়ে গিয়েছেন সন্মুগ। ইতিমধ্যে ট্যুইটারের বায়োতে লিখেছেন, ‘আমিই বিক্রম ল্যান্ডারকে খুঁজে পেয়েছি’।