বিদ্যা ও কর্মে উন্নতির যুগ অর্থকরি দিকটি কমবেশি শুভ। মানসিক চঞ্চলতা ও অস্থিরতা থাকবে। স্বাস্থ্যের ... বিশদ
এর আগে শিবসেনার সঙ্গে জোট গঠন নিয়ে কংগ্রেস সভানেত্রী সোনিয়া গান্ধী সবুজ সঙ্কেত দিয়েছেন বলে দাবি করেন এনসিপি সাংসদ মজিদ মেনন। তিনি বলেন, কংগ্রেস সভানেত্রী শিবসেনার সঙ্গে জোট গঠন নিয়ে অগ্রসর হওয়ার বার্তা দিয়েছেন। বুধবার একটি সংবাদমাধ্যমকে দেওয়া সাক্ষাৎকারে মেনন বলেন, ‘আগামী ১০-১২দিনের মধ্যে জোট গঠন করে সরকার গড়ার প্রক্রিয়া সম্পূর্ণ হয়ে যাবে। কেউ দরজায় কড়া নাড়লে দরজা তো খুলতেই হবে। তবে জোট গঠন নিয়ে শিবসেনার সঙ্গে মতাদর্শগত বিরোধ হবে না। আমরা ছোটখাট বিষয়গুলি কাটিয়ে একত্রিত হতে পেরেছি। সোনিয়াজি শিবসেনার সঙ্গে কংগ্রেসের জোট নিয়ে অগ্রসর নির্দেশ দিয়েই দিয়েছেন। এর মধ্যে আরও কোনও জল্পনা নেই। আশা করি, আমরা মহারাষ্ট্রে শক্তপোক্ত সরকার গঠন করতে চলেছি।’ যদিও এদিন শিবসেনার সঙ্গে জোট নিয়ে কোনও মন্তব্য করেননি সোনিয়া গান্ধী। সংসদ ভবন চত্বরে সাংবাদিকরা তাঁকে এনিয়ে প্রশ্ন করলে তিনি ‘নো কমেন্টস’ বলে বিষয়টি এড়িয়ে যান।
এদিকে ডিসেম্বরের মধ্যে মহারাষ্ট্রে শিবসেনার নেতৃত্বে সরকার গঠন করা হবে বলে দাবি করলেন শিবসেনা এমপি সঞ্জয় রাউত। তিনি বলেন, গত দু’সপ্তাহ ধরে চলা বাধা-বিপত্তি অনেকটাই কাটিয়ে ওঠা গিয়েছে। আমরা সরকার গঠনের দিকে এগচ্ছি। তবে দু’একদিনের মধ্যে ছবিটা পরিষ্কার হয়ে যাবে। ডিসেম্বরের মধ্যেই মহারাষ্ট্রের মানুষের জন্য মজবুত সরকার গঠিত হবে। আগামী পাঁচ-ছ’দিনের মধ্যে সেই প্রক্রিয়া সম্পূর্ণ হয়ে যাবে বলে তিনি মন্তব্য করেন। শারদ পাওয়ারের সঙ্গে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির সাক্ষাৎ প্রসঙ্গে সঞ্জয় রাউত বলেন, প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে এনসিপি সুপ্রিমোর সঙ্গে রাজ্যের কৃষকদের অবস্থা নিয়ে আলোচনা হয়েছে।
এদিকে রাজ্যসভায় বসার আসন পরিবর্তন হওয়া নিয়ে সরব হন সঞ্জয় রাউত। রাজ্যসভায় তাঁর বসার আসন তিন নম্বর থেকে পাঁচ নম্বর সারিতে সরানোয় বিক্ষোভে ফেটে পড়েন তিনি। রাউত বলেন, ‘আমরা যে এনডিএ ছেড়েছি, তা নিয়ে কি আনুষ্ঠানিক ঘোষণা করেছি। তাহলে কেন আমার বসার আসন পরিবর্তন করা হল। এই সিদ্ধান্তের ফলে রাজ্যসভার ঐতিহ্যকে ক্ষুণ্ণ করা হচ্ছে। এব্যাপারে আমি রাজ্যসভার চেয়ারম্যান বেঙ্কাইয়া নাইডুর কাছে চিঠি দিয়েছি।’