উচ্চবিদ্যার ক্ষেত্রে বাধার মধ্য দিয়ে অগ্রসর হতে হবে। কর্মপ্রার্থীদের ক্ষেত্রে শুভ যোগ। ব্যবসায় যুক্ত হলে ... বিশদ
যদিও এই নিয়ে চূড়ান্ত সিদ্ধান্তের ক্ষেত্রে সবথেকে বড় সমস্যা হল, ওই রাজ্যগুলিতে তাঁদের মাপের নেতা বিজেপির অন্দরে আর একজনও নেই। মধ্যপ্রদেশে শিবরাজ সিং চৌহান পরাজিত হলেও এখনও তিনিই জনপ্রিয়তম রাজনীতিক। রামন সিংও তাই। তাঁদের কেন্দ্রীয় ও রাজ্যস্তরের প্রকল্প পরিচালনার অভিজ্ঞতা অনেক। সেই কারণেই তাঁদের কাজে লাগাতে চাইছেন মোদি। তবে পাশাপাশি ভাবতে হচ্ছে ওই তিন রাজ্যে যেন সংগঠন দুর্বল না হয়।
বৃহস্পতিবার মোদি এবং তাঁর মন্ত্রিসভার শপথগ্রহণ। তারপরই কাজ শুরু করে দেবে নতুন মন্ত্রিসভা। তবে এর পাশাপাশি সরকারের প্রশাসনিক স্তরেও রদবদল হতে চলেছে। প্রধানমন্ত্রীর দপ্তরকে ঘিরেই সবথেকে বড় জল্পনা। প্রধানমন্ত্রীর দপ্তর অর্থাৎ পিএমও নতুন করে সাজানো হবে। স্বরাষ্ট্র সচিব কে হবেন সেটা নিয়ে আলোচনা চলছে। কারণ রেল, স্বরাষ্ট্র, বিদেশ, অর্থ—এই চারটি মন্ত্রকের সচিবস্তরের রদবদল হবে বলেই ইঙ্গিত। একইভাবে প্রধানমন্ত্রীর অর্থনৈতিক উপদেষ্টা কে হবেন সেটাও নতুন করে ভাবা হচ্ছে। তবে জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টার পদে সম্ভবত অজিত দোভালই রয়ে যাচ্ছেন। বস্তুত এমনও শোনা যাচ্ছে, তাঁর অধিকার ও দায়িত্ব আরও বৃদ্ধি করা হতে পারে। অর্থাৎ আরও বেশি করে প্রতিরক্ষা মন্ত্রকের সঙ্গে সমন্বয়ের ক্ষেত্রেও দোভালকে গুরুদায়িত্ব দেওয়া হতে পারে।