উচ্চবিদ্যার ক্ষেত্রে বাধার মধ্য দিয়ে অগ্রসর হতে হবে। কর্মপ্রার্থীদের ক্ষেত্রে শুভ যোগ। ব্যবসায় যুক্ত হলে ... বিশদ
সিবিআইয়ের নোটিস মতো সোমবার জিজ্ঞাসাবাদের মুখোমুখি হননি রাজীব কুমার। ছুটিতে আছেন বলে জানিয়ে সাতদিনের সময় চান। এরপরই তাঁর বিরুদ্ধে কী পদক্ষেপ গ্রহণ করা হবে, তা নিয়ে দফায় দফায় বৈঠক করেন সিবিআইয়ের শীর্ষকর্তারা। মঙ্গলবার এই নিয়ে আলোচনা করতে বালিগঞ্জ প্লেসে এক নামী আইনজীবীর বাড়িতে যান তাঁরা। সেখানে রাজীব মামলার সঙ্গে যুক্ত একাধিক শীর্ষকর্তা হাজির ছিলেন। আলোচনায় উঠে আসে প্রাক্তন পুলিস কমিশনারের বর্তমান অবস্থানের প্রসঙ্গ। কারণ এদিনও তাঁর সঙ্গে বিভিন্নভাবে যোগাযোগের চেষ্টা করা হয়। কিন্তু তিনি তদন্তকারী সংস্থার ধরাছোঁয়ার বাইরে থেকেছেন। রবিবারও তাঁর পার্ক স্ট্রিটের বাংলোয় গিয়ে তাঁর দেখা পাননি সিবিআইয়ের আধিকারিকরা। তদন্তকারী এক অফিসারের কথায়, তিনি এডিজি পদমর্যাদার অফিসার। তাই এখনই তাঁকে পলাতক বলতে পারি না। তাঁর অবস্থান জেনে নেওয়া দরকার। যাতে তাঁর হাতে নোটিস পোঁছে দেওয়া যায়। তদন্তের স্বার্থে তাঁকে জিজ্ঞাসাবাদ করাও গুরুত্বপূর্ণ। যেহেতু রাজীব সিআইডির দুই অফিসার মারফত জানিয়েছেন, তিনি ছুটিতে, তাই এই তদন্তকারী সংস্থার মাধ্যমেই তাঁর অবস্থান জানতে চাইছে সিবিআই। সেই কারণেই মঙ্গলবার সিবিআইয়ের দুই অফিসার সিআইডি দপ্তরে এসে চিঠি দিয়ে যান।