বিদ্যার্থীদের ক্ষেত্রে ভাবনা-চিন্তা করে বিষয় নির্বাচন করলে ভালো হবে। প্রেম-প্রণয়ে বাধাবিঘ্ন থাকবে। কারও সঙ্গে মতবিরোধ ... বিশদ
দেশজুড়ে ষষ্ঠ দফার নির্বাচনের সঙ্গে রবিবার ভোটগ্রহণ হয় দিল্লির সাত কেন্দ্রেও। ভোটাধিকার প্রয়োগ করেন প্রিয়াঙ্কা। তারপর সাংবাদিকদের মুখোমুখি হয়ে তিনি বলেন, ‘দেশবাসী ক্ষুব্ধ। তাঁরা হতাশায় ডুবে রয়েছেন। বাস্তব পরিস্থিতি নিয়ে কথা না বলে মোদিজি লক্ষ্যহীনভাবে কথা বলেন। আর তাই দেশের জনগণ ভোটের মাধ্যমে সরকারের বিরুদ্ধে সেই ক্ষোভ উগরে দেবেন।’ এই চিত্র বিশেষ করে উত্তরপ্রদেশের ক্ষেত্রে দেখা গিয়েছে বলেও জানিয়েছেন সে রাজ্যের দায়িত্বপ্রাপ্ত এই নেত্রী।
অন্যদিকে, কংগ্রেস দেশের প্রকৃত সমস্যা নিয়ে আলোচনা করে বলে জানিয়েছেন তিনি। এদিন প্রিয়াঙ্কার সঙ্গে ছিলেন তাঁর স্বামী রবার্ট ওয়াধেরা। তবে, বাবা-মা ভোট দিলেও দেখা যায়নি তাঁদের ছেলে রেহান ওয়াধেরাকে। এ বিষয়ে প্রশ্ন করা হলে প্রিয়াঙ্কা বলেন, পরীক্ষা দিতে রেহান লন্ডন চলে গিয়েছে। যদিও, মা বা কাকা রাহুলের বিভিন্ন রোড শোয়ে দেখা গিয়েছে রেহান ও তাঁর বোন মিরায়াকে। প্রসঙ্গত, প্রথমবারের ভোটার হলেন ১৯ বছর বয়সি রেহান।
ভোট দেন কংগ্রেস সভাপতি রাহুল গান্ধীও। তারপরেই প্রধানমন্ত্রী মোদিকে কটাক্ষ করে তিনি বলেন, ‘উনি ভোটে বিদ্বেষ ছড়ান। আর কংগ্রেস ভালোবেসে ভোট চায়। আশাকরি ভালোবাসাই জিতবে।’ এদিন রাহুল গান্ধীর পরনে ছিল ‘ট্রেড মার্ক কুর্তা-পাজামা’। অজয় মাকেনকে সঙ্গে নিয়ে ভোট দিতে আসেন তিনি। কর্মসংস্থান, কৃষক দূরবস্থা, নোটবাতিল এবং গব্বর সিং ট্যাক্সের মতো এই তিন-চারটি ইস্যুর ভিত্তিতে এবার ভোট হচ্ছে বলেও জানান কংগ্রেস প্রধান। এ পর্যন্ত যা ভোট হয়েছে তাতে দল কত আসন পেতে পারে? সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে রাহুল বলেন, ‘এ বিষয়ে আমি কোনও মন্তব্য করব না। তবে, শুধু বলতে পারি লড়াই খুব ভালো হয়েছে। জনগণ যা রায় দেবে, তা আমরা মেনে নেব।’