পড়ে গিয়ে বা পথ দুর্ঘটনায় আঘাতপ্রাপ্তির যোগ থাকায় সতর্ক হন। কর্মে উন্নতি ও সাফল্যের যোগ। ... বিশদ
গত ১৬ অক্টোবর জয়গাঁয় সাত বছরের নাবালিকাকে প্রথমে ধর্ষণ ও পরে খুন করা হয়। প্রমাণ লোপাটের জন্য নাবালিকার দেহ আগুনে পুড়িয়ে দেওয়া হয়। পৌশাচিক এই ঘটনায় রাজ্যজুড়ে শোরগোল পড়ে। এই ঘটনার তদন্তে নেমে পুলিস বাবলু মিয়াঁ, জয়নুল ইসলাম, মনির হোসেন ও মজিবুল আলম নাম চার অভিযুক্তকে গ্রেপ্তার করে। মূল অভিযুক্ত বাবলু মিয়াঁ জিলিপির লোভ দেখিয়ে নাবালিকাকে জয়গাঁর একটি নির্জন মাঠে নিয়ে গিয়ে ধর্ষণ করে। অভিযোগ পেয়েই পুলিস বাবলুকে নেপাল সীমান্ত থেকে গ্রেপ্তার করে। পরে বাকি তিন জনকে গ্রেপ্তার করা হয়। নাবালিকাকে অপহরণ, ধর্ষণ ও খুনের ঘটনায় ধৃতদের বিরুদ্ধে পুলিস পকসো ধারায় মামলা রুজু করে। যাবতীয় তদন্তের পর পুলিস শুক্রবার ধৃতদের বিরুদ্ধে চার্জশিট জমা দেয়। স্বল্প সময়ে এমন একটি ঘটনার চার্জশিট জমা দেওয়ায় অনেকে জেলা পুলিসের দক্ষতারই প্রমাণ মনে করছে। এবার এই কেসের ট্রায়াল হবে। পুলিস অল্পদিনে চার্জশিট জমা দেওয়ায় এবার সুবিচারের আশায় বুক বাঁধছে নাবালিকার পরিবারও। আলিপুরদুয়ারের পুলিস সুপার ওয়াই রঘুবংশী বলেন, জয়গাঁর নাবালিকা ধর্ষণের ঘটনার ৫২ দিনের মধ্যে আদালতে চার্জশিট জমা দেওয়া হয়েছে। আশা করছি এবার এই কেসের দ্রুত নিষ্পত্তি হবে।