একাধিক সূত্রে অর্থপ্রাপ্তি ও ঋণশোধে মানসিক ভাব মুক্তি। নিজ বুদ্ধি ও দক্ষতায় কর্মোন্নতি ও সুনাম। ... বিশদ
দ্বিতীয় দফার ভোটের দিনই বাহিনীর ভূমিকা নিয়ে প্রশ্ন তুলেছিলেন দার্জিলিং কেন্দ্রের গেরুয়া প্রার্থী রাজু বিস্তা। অভিযোগ ছিল, চোপড়ায় বুথ দখল করে ভোট করিয়েছে তৃণমূল। অথচ কেন্দ্রীয় বাহিনী ছিল নিষ্ক্রিয়। সেই প্রসঙ্গে বিজেপি প্রার্থীর পরামর্শ ছিল, ‘দুষ্কৃতীদের গুলি করা উচিত ছিল কেন্দ্রীয় বাহিনীর। না হলে তো বন্দুকে মরচে পড়ে যাবে!’ তুমুল বিতর্ক শুরু হয় বিস্তার বক্তব্যে। একই দিনে পুরো লোকসভা কেন্দ্র ঘুরে দেখে কেন্দ্রীয় বাহিনীর ‘নিষ্ক্রিয়তা’ নিয়ে সরব হয়েছিলেন সুকান্তও। তাঁর অভিযোগ, একাধিক বুথ, বিশেষ করে গঙ্গারামপুরে ২০০ মিটারের মধ্যে অনেক ভিড় দেখা গিয়েছে। এবিষয়ে তিনি অসন্তোষ প্রকাশ করে নির্বাচন কমিশনে অভিযোগ করেছেন। তবে ড্যামেজ কন্ট্রোলে বলেন, ‘কমিশন ভালো কাজ করেছে। কিন্তু কেন্দ্রীয় বাহিনীকে আরও সক্রিয় হতে হবে।’
তবে কি ভোটের রণক্ষেত্রে নিজেদের ‘রক্ষাকবচ’ হিসেবে যাদের ভাবতে শুরু করেছিল বিজেপি, সেই কেন্দ্রীয় বাহিনীতেই বিপদ দেখছে? সুকান্ত ও বিস্তার মুখে পরপর বাহিনী নিয়ে অসন্তোষ উঠে আসায়, সেই সম্ভাবনাই জোরালো বলে মনে করছে রাজনৈতিক মহল। সঙ্গে অভিমত, প্রবল চাপের মুখে দিশাহারা অবস্থা সুকান্ত, বিস্তার মতো হেভিওয়েট প্রার্থীদের। ‘গড়’ রক্ষা করতে পারবেন কি না, সেই আশঙ্কায় আগাম অজুহাতের রাস্তা তৈরি করে রাখছেন তাঁরা!