পেশাদার উকিল, সাহিত্যিক, বাস্তুবিদদের কর্মের প্রসার ও ব্যস্ততা বৃদ্ধি। বিদ্যা ও পুজোপাঠে শুভ দিন। ... বিশদ
গবেষক জানান, এক ধরনের রহস্যময় বায়ো ইঞ্জিনিয়ারিং রয়েছে সাপের খোলসে। পৃথিবীর সবচেয়ে বিপজ্জনক ব্যাকটেরিয়াগুলিও তা ভেদ করতে পারে না। বাসা বাঁধতেও পারে না। পৌলমীদেবী বলেন, ‘এই উদ্ভাবনের সার্থক ব্যবহার হতে পারে মানবদেহে ব্যবহৃত বিভিন্ন ধরনের ইমপ্ল্যান্টে। জীবাণুনাশক সহ আরও নানা ক্ষেত্রে এর ব্যবহার হতে পারে। যেমন দাঁতের, হাড়ের, অর্থোপেডিক বা হার্টের ইমপ্ল্যান্ট ইত্যাদিতে। এতে ইমপ্ল্যান্টগুলি থেকে সংক্রমণের আশঙ্কা আর থাকবে না।’
দাঁড়াশ সাপ বা র্যাট স্নেকের খোলস থেকে এই নয়া আবিষ্কার করেন গবেষক। প্রথমে ইলেকট্রন মাইক্রোস্কোপ এবং তারপর একাধিক আধুনিক যন্ত্রপাতি ব্যবহার করে সাপের খোলসের এক চাঞ্চল্যকর প্যাটার্নের রহস্যভেদ করার চেষ্টা চালান। দেখেন, অধিকাংশ ব্যাকটেরিয়াই এই প্যাটার্ন ভেদ করতে পারছে না। পিছলে যাচ্ছে। হাতে গোনা যে কয়েকটি ব্যাকটেরিয়া যাও বা চেষ্টা করছে, বেশিক্ষণ থাকতে পারছে না। ভিতরে ঢুকতে, দলবেঁধে বাসা বাঁধতে বা দ্রুত হারে বাড়তে পারা সম্ভব হয়নি কোনও ব্যাকটেরিয়ার পক্ষেই।