যে কোনও ব্যবসার বৃদ্ধি ও অর্থকড়ি আয় বৃদ্ধি। ধর্মাচরণে মনযোগ বৃদ্ধি। বন্ধুর শত্রুতায় ক্ষতি। ... বিশদ
স্থানীয় ও পুলিস সূত্রে জানা গিয়েছে, শান্তনুবাবু ও তাঁর স্ত্রী দুমকা থেকে মেয়েকে নিয়ে বোলপুর ফিরছিলেন। রানিশ্বরের রাস্তায় তাঁদের গাড়ির সামনে আচমকা একটি ছাগল চলে আসে। তাকে বাঁচাতে গিয়ে নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে সামনের একটি বিদ্যুতের খুঁটিতে গিয়ে গাড়িটি ধাক্কা মারে। দুর্ঘটনায় তাঁরা গুরুতর জখম হন। তাঁদের তড়িঘড়ি সিউড়ি সদর হাসপাতালে নিয়ে আসা হয়। সেখানে চিকিৎসক শান্তনুবাবুর স্ত্রী ও মেয়েকে মৃত বলে ঘোষণা করেন।
বিশ্বভারতী সূত্রে জানা গিয়েছে, অধ্যাপক শান্তনুবাবু বিশ্ববিদ্যালয়ের শিল্প সদনের সিরামিক বিভাগে অধ্যাপনার সঙ্গে যুক্ত রয়েছেন। তিনি ২০০৯ সালে সংশ্লিষ্ট বিভাগে যোগদান করেন। বোলপুরের উদয়নপল্লিতে বসবাস শুরু করেন। তাঁর মেয়ে সুকৃতি বিশ্বভারতীরই পল্লিশিক্ষা ভবনের কৃষি বিভাগের প্রাক্তনী।
বর্তমানে তিনি ঝাড়খণ্ডের দুমকা জেলায় কর্মরত ছিলেন। এদিন দুর্ঘটনার খবর শুনে সঙ্গে সঙ্গে সিউড়ি সদর হাসপাতালে যান শিল্প সদনের বিভাগীয় প্রধান তথা পল্লি সংগঠন বিভাগের অধ্যক্ষ অরবিন্দ মণ্ডল। তিনি বলেন, শান্তনুবাবু এদিন মেয়েকে নিয়ে দুমকা থেকে নিজের বাড়ি উদয়নপল্লিতে ফিরছিলেন। এরপর দুর্ঘটনার খবর পাই। আমরা তাঁর দ্রুত আরোগ্য কামনা করি।
দুর্ঘটনাগ্রস্ত গাড়ি।-নিজস্ব চিত্র