অতিরিক্ত পরিশ্রমে শারীরিক ক্লান্তি, প্রিয়জনের বিপথগামিতায় অশান্তি ও মানহানির আশঙ্কা, সাংসারিক ক্ষেত্রে মতানৈক্য এড়িয়ে চলা ... বিশদ
কারণ, এখন মোদি ঝড় সামলানোর রেকর্ড একমাত্র মমতা দেখিয়েছেন সবথেকে বেশি। ২০১৪ সাল থেকে লাগাতার চারটি নির্বাচনে মমতার দলের কাছে বিজেপি পরাস্ত। ২০১৯ সালে বিজেপি ১৮টি লোকসভায় জয়ী হয়। মাত্র দু’বছরের মধ্যে সেই লোকসভা আসনগুলির অন্তর্গত সিংহভাগ বিধানসভা কেন্দ্র মমতা আবার জিতে নিলেন। যা অবশ্যই বিজেপির কাছে বড় ধাক্কা। শিবসেনা মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কে ‘বাংলার বাঘিনী’ তকমা দিয়েছে। অখিলেশ যাদব বলেছেন, ‘মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কে যেভাবে দিদি ও দিদি বলে ডাকা হয়েছে, সেটি অসম্মানজনক। ওই অসম্মানের কঠোর জবাব দিয়েছে বাংলা। তেজস্বী যাদব, এম কে স্ট্যালিন তো বটেই, এমনকী কংগ্রেসের নেতারা একের পর এক ট্যুইট করে গিয়েছেন মমতাকে সাধুবাদ জানিয়ে। রাহুল গান্ধী বলেছেন, মমতাজি এবং বাংলার মানুষকে অভিনন্দন জানাতে আমার খুবই আনন্দ হচ্ছে। সন্ধ্যায় প্রধানমন্ত্রী মমতাকে এই জয়ের জন্য অভিনন্দন জানানোর পাশাপাশি বলেন, বাংলাকে আমরা সবরকমভাবে উন্নয়নে সহায়তা করব। এর আগে রাজনাথ সিং, নির্মলা সীতারামনও মমতাকে অভিনন্দন আর শুভেচ্ছা জানান।