পড়ে গিয়ে বা পথ দুর্ঘটনায় আঘাতপ্রাপ্তির যোগ থাকায় সতর্ক হন। কর্মে উন্নতি ও সাফল্যের যোগ। ... বিশদ
পাইপলাইন নিয়ে যাওয়ার জন্য বামুনের মোড় থেকে স্টেশন পর্যন্ত পিচ রাস্তার দক্ষিণ দিকের মাটি খোঁড়া হয়েছিল। অন্যদিকে জল নিকাশির জন্য ওই রাস্তার উত্তর দিকের মাটি খোঁড়া হয়েছিল। কিন্তু পাইপলাইন ও জল নিকাশির কাজ শেষ হয়ে গেলেও রাস্তাটি আজও আর সারাই করা হয়নি। এলাকাবাসীদের অভিযোগ, সবাই সব জানেন। তবুও কোনও পদক্ষেপ নিচ্ছেন না। স্থানীয় সূত্রে জানা গিয়েছে, বামুনের মোড় থেকে স্টেশন পর্যন্ত এটি কাকদ্বীপের অন্যতম ব্যস্ত একটি রাস্তা। এই ৩০০ মিটার রাস্তার এখন খুবই বেহাল দশা। স্টেশনের ওভার ব্রিজের কাছে বহু জায়গায় গর্ত তৈরি হয়েছে। ট্রেনের টাইমে এই রাস্তা দিয়ে হেঁটে যাতায়াত করা যায় না। ১০ ফুট চওড়া এই রাস্তার একদিক খোঁড়া থাকার কারণে আরও সমস্যার সৃষ্টি হয়েছে। স্কুল টাইমে এই এলাকার ছাত্রছাত্রীরা রাস্তাটি দিয়ে যাতায়াতও করতে পারে না।
এ বিষয়ে স্থানীয় এক বাসিন্দা মৌসুমি প্রধান বলেন, স্টেশনের পূর্ব দিকে প্রায় আটটি গ্রাম রয়েছে। রোজ ওই গ্রামের বাসিন্দারা এই রাস্তা দিয়েই কাকদ্বীপ বাজারে যান। কিন্তু ওই পিচ রাস্তার সামনের অংশটি খারাপ থাকার কারণে খুবই সমস্যায় পড়তে হয়। এক পশলা বৃষ্টি হলে আর হাঁটাই যায় না। রাস্তায় জল জমে গিয়ে কাদা হয়ে যায়।
কাকদ্বীপ পঞ্চায়েত সমিতির সভাপতি মদনমোহন হালদার বলেন, গঙ্গাসাগরের মিটিংয়ে স্টেশনের ওই রাস্তাটি নিয়ে আলোচনা হয়েছে। শীঘ্রই সেটির মেরামত করা হবে।