পড়ে গিয়ে বা পথ দুর্ঘটনায় আঘাতপ্রাপ্তির যোগ থাকায় সতর্ক হন। কর্মে উন্নতি ও সাফল্যের যোগ। ... বিশদ
সরকারি আইনজীবী সুব্রত সর্দার বলেন, অত্যন্ত দ্রুত তদন্তের কাজ শেষ করা গিয়েছে। চার্জশিট দাখিলের পর ৫ নভেম্বর থেকে বিচার প্রক্রিয়া শুরু হয়। মোট সাক্ষী ছিলেন ৬৬ জন। তার মধ্যে ৩৬ জন সাক্ষ্য দিয়েছেন। ডিএনএ এবং ফরেন্সিক রিপোর্ট অভিযুক্তের বিরুদ্ধে গিয়েছে। এসব বিচার করেই এদিন মোস্তাকিনকে দোষী সাব্যস্ত করেছেন বিচারক।
নিম্ন আদালতে দোষী সাব্যস্ত হলেও হাইকোর্টে গেলে ছাড়া পেয়ে যাবে না তো? এই আশঙ্কার কথা উড়িয়ে দিয়েছেন বিশেষ সরকারি আইনজীবী বিভাস চট্টোপাধ্যায়। তিনি বলেন, এটা অতি জঘন্য অপরাধ। ওই ছাত্রীর উপর অমানসিক অত্যাচার করা হয়েছিল। তার শরীরে ৪৫টিরও বেশি আঘাতের চিহ্ন রয়েছে। তথ্যপ্রমাণ যা আছে, তাতে কোনওভাবেই অভিযুক্ত ছাড়া পাবে না। সবকিছুই তার বিরুদ্ধে। ফলে এমন আশঙ্কার কোনও জায়গা নেই।
প্রসঙ্গত, গত ৪ অক্টোবর টিউশন থেকে বাড়ি ফেরার সময় ওই ছাত্রীকে অপহরণ করে নির্জন জায়গায় নিয়ে গিয়ে ধর্ষণ ও খুন করার অভিযোগ উঠেছিল। ওই ঘটনার তদন্তে নেমে পুলিস মোস্তাকিনকে গ্রেপ্তার করে।