ধনাগম যোগটি অনুকূল। দুপুর থেকে কর্মের বাধা মুক্তি ও উন্নতি। শরীর-স্বাস্থ্য সমস্যার যোগ। ... বিশদ
পাশাপাশি, শহরের বিভিন্ন জায়গায় নাকা চেকিংয়ের অনুরোধ জানিয়ে পুলিসকে চিঠি দেওয়া হচ্ছে বলে খবর। শ্যামবাজার, উল্টোডাঙা, বিধাননগর, মাঝেরহাট সহ শহরের বিভিন্ন সীমানাবর্তী পয়েন্টে নাকা চেকিংয়ের ব্যবস্থা হবে। নির্মাণ বর্জ্য যাতে লরি বোঝাই হয়ে শহরের বাইরে না যায়, সেই কারণেই পুলিসের এই সহযোগিতা চাওয়া হচ্ছে। প্রসঙ্গত, কয়েক মাস আগে মাঝেরহাট ব্রিজ দিয়ে যাওয়ার সময় মেয়র ফিরহাদ হাকিম এমনই একটি নির্মাণ বর্জ্য ভর্তি লরি আটকেছিলেন। এই পরিস্থিতিতে শহরের যাবতীয় নির্মাণ বর্জ্য পাথরঘাটায় নিয়ে যাওয়া নিশ্চিত করতে চায় পুরসভা। এ সংক্রান্ত নাকা চেকিংয়ের ব্যাপারে লালবাজারের সঙ্গে আলোচনা শুরু হয়েছে। পুরসভার এক শীর্ষকর্তা বলেন, ‘বর্তমান নিয়ম অনুযায়ী ভিত তৈরির পর পুরসভাকে জানাতে হয়। নিয়ম মেনে জমিতে নির্দিষ্ট জায়গা ছেড়ে ভিত তৈরি করা হয়েছে কি না, তা খতিয়ে দেখেন ইঞ্জিনিয়াররা। তখনই পরবর্তী ধাপের নির্মাণের জন্য একটি সার্টিফিকেট দেওয়া হয়। এবার থেকে ইঞ্জিনিয়াররা সংশ্লিষ্ট প্রোমোটার বা মালিকের থেকে পাথরঘাটায় পাঠানো নির্মাণ বর্জ্যের বিল না দেখে পরবর্তী ধাপে কাজ চালানোর অনুমোদন দেবেন না। পুরনো বাড়ি ভেঙে নতুন তৈরির সময় যে বর্জ্য তৈরি হচ্ছে, পুরসভাকে ফোন করে সেগুলি প্লান্টে পাঠাতে হবে। পুরসভার জঞ্জাল সাফাই এবং কঠিন বর্জ্য ব্যবস্থাপনা বিভাগ গাড়ি পাঠিয়ে সেই বর্জ্য সংগ্রহ করবে।’