ব্যবসার গতি ও বেচাকেনার সঙ্গে লাভও বাড়বে। মানসিক অস্থিরতা থাকবে। শত্রু সংখ্যা বাড়বে। ... বিশদ
কিন্তু এখনও ওই নির্মাণ খালি করেননি অনেকেই। তাই এই প্রবল দাবদাহের মধ্যে চরম সমস্যায় পড়া বাসিন্দারা জল ও বিদ্যুতের জন্য সাময়িক অনুমতির আর্জিসহ হাইকোর্টের দ্বারস্থ হন। বৃহস্পতিবার মানবিক কারণে তাঁদের আবেদনে সাড়া দিয়ে সাময়িকভাবে জল ও বিদুৎ সংযোগ দিতে নির্দেশ দিয়েছেন বিচারপতি। তবে বেআইনি নির্মাণ ইস্যুতে আদালত যে কঠোর অবস্থান থেকে নড়বে না, তাও এদিন স্পষ্ট করে দেন তিনি। বিচারপতি সিনহা বলেন, ‘এই প্রবল গরমে যাঁরা এখনও ওখানে রয়েছেন, তাঁদের কষ্ট বুঝতে পারছি। তাই সাময়িকভাবে বিদ্যুৎ সংযোগ দেওয়ার নির্দেশ দিলাম। কিন্তু আবারও বলছি, ওই বিল্ডিং ভাঙা হবেই। তাই এখনই অন্যত্র সরে যান।’
এর আগে ৩ এপ্রিল দীর্ঘ শুনানির পর বিচারপতি জানান, ওই বেআইনি নির্মাণটি ভেঙে ফেলতে হবে। রাজ্য বিদ্যুৎ পর্ষদকেও ওই বহুতলের বিদ্যুৎ সংযোগ বিচ্ছিন্ন করতে বলা হয়। একইসঙ্গে বিধাননগর পুরসভাকে বলা হয় জলের সংযোগ বন্ধ করতে।