ব্যবসার গতি ও বেচাকেনার সঙ্গে লাভও বাড়বে। মানসিক অস্থিরতা থাকবে। শত্রু সংখ্যা বাড়বে। ... বিশদ
১ জুন জেলায় ৪০ হাজারের বেশি ভোটকর্মী বিভিন্ন বুথের দায়িত্বে থাকবেন। গোসাবা এবং পাথরপ্রতিমার অর্ধেক বুথে দু’দিন আগেই পৌঁছে যাবেন তাঁরা। রাত্রে ভোটকর্মীরা যাতে অন্তত ঠিকভাবে বিশ্রাম এবং ভালোভাবে ঘুমোতে পারেন, সে কারণেই জেলা প্রশাসন বিছানা দেওয়ার ব্যাপারে কথাবার্তা শুরু করেছিল। তবে বিভিন্ন ব্লক প্রশাসন কত বিছানা জোগাড় করতে পারছে, তার উপরেই তোষক ও বালিশ দেওয়ার বিষয়টি অনেকটা নির্ভর করবে। এক আধিকারিক বলেন, বিছানাগুলি যাতে ঠিকঠাক হয় সেটাই মূলত দেখা হবে। ছেঁড়াফাটা বা খারাপ জিনিস ভোটকর্মীদের দেওয়া হবে না। তাই বিডিওদের এ বিষয়ে সতর্ক থেকে সমস্ত কিছু খোঁজখবর নিতে বলা হয়েছে।
জেলা প্রশাসন অবশ্য আশাবাদী যে, কোনও না কোনও উপায় বেরিয়ে আসবেই। যদি দেখা যায় পর্যাপ্ত সংখ্যক বিছানা পাওয়া যাচ্ছে না, তখন শুধুমাত্র জেলার মহিলা ভোটকর্মীদেরই এই বিছানা দেওয়া যায় কি না, সে ব্যাপারে আলোচনা করা হবে বলে জানা গিয়েছে। এদিকে, যে সমস্ত বুথে মহিলা সরকারি কর্মীদের রাখা হবে, তাঁদের জন্য বিশেষ কিট দেওয়া হবে বলে আপাতত ঠিক হয়েছে। তাতে মূলত ব্রাশ, পেস্ট ও অন্যান্য সামগ্রী থাকবে বলে জানা গিয়েছে।
জেলা প্রশাসনের এমন পরিকল্পনাকে স্বাগত জানিয়েছেন ভোটকর্মীদের একাংশ। তাঁরা বলছেন, অন্তত আমাদের রাতে থাকার ন্যূনতম পরিষেবা নিয়ে প্রশাসন ভাবনা-চিন্তা করেছে এটাই বড় ব্যাপার। বিছানা দেওয়া হলে সেটা আমাদের ভালোই হবে। -ফাইল চিত্র