দীর্ঘকাল ধরে চলা সম্পত্তি মামলায় বিজয়। যাচাই না করে সম্পত্তি ক্রয় বা আর্থিক লেনদেনে ক্ষতির ... বিশদ
গাছগুলি এমনি এমনি মরে যায়নি। এগুলিকে হত্যা করা হয়েছে বলে মনে করছে নাগরিক সমাজের একাংশ। হত্যাকাণ্ডের তদন্ত করার দাবি উঠেছে। কল্যাণী বিধানচন্দ্র কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের এক অধ্যাপক বলেন, একসঙ্গে এতগুলি গাছের মৃত্যু অস্বাভাবিক ও উদ্বেগজনক। তবে গাছগুলিকে পরীক্ষা না করে মৃত্যুর সঠিক কারণ বলা সম্ভব নয়।
গাছগুলি মারা যাওয়ার পর শুকিয়ে কাঠ হয়ে দাঁড়িয়ে। সেগুলির ডালপালা খসে পড়ছে। এবার সেগুলি কেটে ফেলতে হবে না হলে যে কোনও সময় দুর্ঘটনা ঘটতে পারে। ঝাউডাঙা পঞ্চায়েতের প্রধান সমীরকুমার বিশ্বাস বলেন, হঠাৎই গাছগুলি শুকিয়ে গিয়েছে। আমরা বনদপ্তর, পূর্তদপ্তর, বিডিও ও পুলিসকে জানিয়েছি। অনুমতি ছাড়া ওই গাছ আমরা কাটতে পারি না। পূর্তদপ্তরের এক আধিকারিকের সঙ্গে যোগাযোগ করা হলে তিনি জানান, বিষয়টি খতিয়ে দেখার জন্য বনদপ্তরকে বলা হয়েছে। ওঁদের অনুমতি পেলেই গাছ কাটার বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে। মহকুমা বন আধিকারিক জানান, দু-একদিনের মধ্যে পূর্তদপ্তরের সঙ্গে যৌথভাবে এলাকা পরিদর্শন করা হবে।
একসঙ্গে এতগুলি জীবিত গাছের মৃত্যুর প্রভাব পরিবেশের উপর পড়বে। এই বিষয়ে তদন্তের দাবির পাশাপাশি বেঁচে থাকা বাকি গাছগুলির নিরাপত্তা নিশ্চিত করার দাবি জানিয়েছেন নাগরিকরা।