বিদ্যা ও কর্মে উন্নতির যুগ অর্থকরি দিকটি কমবেশি শুভ। মানসিক চঞ্চলতা ও অস্থিরতা থাকবে। স্বাস্থ্যের ... বিশদ
স্থানীয় বাসিন্দা ও হিমঘরের ঠিকা কর্মী বেচা নস্কর বলেন, প্রতিদিনের মত ভোর পাঁচটা নাগাদ হিমঘরে গিয়ে দেখি গ্যাস বেরোচ্ছে। তীব্র ঝাঁঝালো গন্ধে গ্যাস বেরিয়ে ঘন কুয়াশার আকারে চারিদিকে ছড়িয়ে পড়ছে। তীব্র গন্ধে দমকল কর্মীরা প্রথম পর্যায়ে ভিতরে প্রবেশ করতে পারেননি। পরে ধীরে ধীরে পরিস্থিতি স্বাভাবিক হয়। ধান ও সবজি চাষের ক্ষতি হয়েছে বলে জানিয়েছেন স্থানীয় কৃষকরা। তাঁরা ক্ষোভ প্রকাশ করে বলেন, গত বছরের দুর্ঘটনার পরেও হিমঘর কর্তৃপক্ষ সজাগ হয়নি। হিমঘরের পাশাপাশি জমির ধান, ফুলকপি সহ কাঁচা সবজির ক্ষতি হয়েছে। ত্রিপল চাপা দিয়ে ফুলকপি গাছ বাঁচানোর চেষ্টা করা হয়েছে। অপরদিকে, হিমঘরের কর্ণধার শুভজিৎ সাহা ফসলের ক্ষতির কথা অস্বীকার করে বলেন, গ্যাস লিক হয়েছে হিমঘরের উপরের অংশে। স্বাভাবিকভাবেই ফসলের সেভাবে ক্ষতি হয়নি। সামান্য ধান ও অন্যান্য সবজির পাতা ঝলসে গিয়েছে বলে দেখা যাচ্ছে। ঝলসে যাওয়া গাছ কয়েক দিনের মধ্যে স্বাভাবিক হয়ে যাবে। কারও কোনও ক্ষয়ক্ষতি হয়নি। ধনেখালি থানা ও দমকল বিভাগের তৎপরতায় বড়সড় দুর্ঘটনা থেকে রক্ষা পাওয়া গিয়েছে।